Archive

Category Archives for "Uncategorized"

শাড়ি নিয়ে কবিতা

শাড়ি নিয়ে কবিতা গুলো লিখেছেন আমাদের খুব আপন একজন বোন, উনার নাম হলো সাকিসেফ উম্মে ফাতেমা । কবিতা গুলো পড়ে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে, তাই আপনাদের সাথেও শেয়ার করলাম । আশাকরি আপনাদেরও ভালো লাগবে । তো চলুন দেখে নেই কবিতা গুলো ।

শাড়ি কেনা হয়রানি; সমস্যাতো বেশ;
হরেক রকম শাড়ির মেলা এ যে বঙ্গ দেশ!
কোনটা রেখে কোনটা নিবো উপায় নাহি পায়,
জামদানিটা লাগে ভালো, ধূপিয়ানিটাও যায়;
টাঙ্গাইলটা নেওয়ার ছিল, তাঁতটা জমে বেশ-
জুম শাড়িটাও চাই যে আমার নইলে আমি শেষ!
কাতানটাতে লাগবে ভালো, সিল্কও নেওয়া যায়
হাতের কাজ করতে হলে জর্জেটটাও চাই।
হাফসিল্কে লাগবে ভালো, এটাও নিতে হবে
বাকিসব না হলেও সুতি কিন্তু রবে।
অন্যরকম লাগতে আমার পেইন্টেডটাও চাই
আরও তো বাকি অনেক শাড়ি, টাকা কোথায় পাই!
শাড়ির বাহার দেখে আমার চক্ষু মুদে আসে
লাগবো ক্যামোন, পড়লে শাড়ি; কল্পনাতে ভাসে।
শাড়ির প্রেমে মাতোয়ারা, অনেক শাড়ি চাই
শাড়ি ছাড়া আমার চাওয়ার আর তো কিছু নাই।

 

নারী ও শাড়ি

উৎসবেতে বায়না শাড়ির; নতুন নতুন চাই
মুখ ফুলোবে ঘরকন্না শাড়ি যদি না পাই!
শাড়ির সাথে আছে নারীর মনের যোগাযোগ
শাড়ি দেখে মিটে তাদের অনেক অনুযোগ।

আনন্দতে লাল জমিনে হরেক রঙ্গের মিশেল,
শাড়ি পড়ে বঙ্গ নারী সামলে নেবে হেঁশেল।
শোকের দিনে কালো- সাদা মানিয়ে যাবে বেশ
খোপায় ফুল থাকলে ভালো, কিংবা এলোকেশ।
ফালগুনেতে রঙটা শাড়ির হলুদ যেন হয়
শৈলীতে যে বঙ্গ নারী, প্রচুর কথা কয়।

অ্যান্টিক কিংবা গয়না কাঠের- যখন যেমন লাগে
বাঙালী মেয়ে ধৈর্য্য ধরে, সময় নিয়ে সাজে।
ঋতুর সাথে শাড়ির রঙ্গের তারতম্য যে বেশ
ঠিকমতো না বাছাই হলে মিলবে হাসির রেশ।
সবদিনেতে চাই যে তাদের শাড়ি মানানসই
শাড়ি পেয়েই মুখে হাসি, আনন্দ, হৈ হৈ।

ভালোবাসা

 

প্রিয়তমা, নীল শাড়িতে তোমার পদার্পন আমাকে মোহিত করে
হৃদয় বিদ্ধ করা রূপে চোরা হাসি ফোটে ওষ্ঠ জুড়ে
তোমার শাড়ির আচলে আমার ঘর্মাক্ত মুখ-
তোমার সান্নিধ্যে হৃদকম্প বাড়ে; ধুকপুক ধুকপুক

শাড়ি সামলিয়ে তোমার ধীর পায়ে চলা,
চুপিচুপি আমায় ভালোবাসি বলা।
খোলা চুলে বকুল ফুলের মালা,
দুহাত জুড়ে কয়েকগাছি ফুলেল বালা।

পুকুরপাড়ে আচল মেলে বসা।
নুপুর হাতে আমার ছুটে আসা,
চোখের মায়ায় দিতে পারি ডুব,
শাড়িতে তোমায় মায়াবী লাগে খুব।

কুঁচি তোমার বেহায়াপনা করে,
ঠিক করি আমি একটু পরে পরে।
হাটতে গিয়ে তোমার পড়তে যাওয়া,
দৌড়ে এসে তোমাকে আমার ধরা।

শাড়িতে তুমি দেবী দেবী লাগো,
শাড়ির সাথে ফুলেল সাজে সাজো।
চলতে রাজি তোমার সাথে পথ,
তৈরী থেকো আনবো আমি রথ।

টাকা নিয়ে উক্তি – Bangla Quotes about Money

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি বারকাতুহু। আপনারা সবাই কেমন আছেন?আশাকরি আল্লার রহমতে সবাই ভাল আছেন এবং সুস্থ আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি।টাকা বা অর্থ নিয়ে কিছু দারুণ উক্তি দিলাম এখানে । এই বাণী গুলো স্ট্যাটাস, পোস্ট, লিখা, কথা হিসেবে ফেসবুকে দিতে পারেন । কারণ এগুলো অনেক জনপ্রিয় । তো চলুন দেখা যাক, টাকা বা অর্থ নিয়ে আমাদের সেই আয়োজন ।

 

টাকা নিয়ে উক্তি

–  টাকা বা অর্থ নিয়ে বানী উক্তি   –

  • অর্থ মানুষকে পিশাচ করে তোলে আবার অর্থই মানুষকে মহৎও করে তোলে ।-ক্যাম্বেল

 

  • টাকার চেয়ে সময় বেশি মূল্যবান । আপনি অনেক টাকার মালিক হতে পারেন, কিন্তু সময় সীমিত ।-জিম রোহান

 

  • সেই ব্যক্তি সবচেয়ে ধনী, যার আনন্দ সবচেয়ে কম।-হেনরি ডেভিড থোরিও

 

  • তোমার যখন অনেক টাকা থাকবে, তখন তুমি ভুলে যাবে সবাই কে, আবার তোমার যখন টাকা থাকবে না, তখন সবাই ভুলে যাবে তুমি কে ।-বিল গেটস

 

  • মানুষের প্রিয় হতে হলে অর্থনৈতিক যোগ্যতা লাগে যার কাছে অর্থ বা টাকা নেই সে কখনো কারো প্রিয় হতে পারে না ।- সংগৃহীত

 

  • প্রচুর অর্থ উপার্জন এবং ধনী হওয়ার মধ্যে একটি বিশাল পার্থক্য রয়েছে।- মার্লিন ডায়েট্রিচ

 

  • টাকা যদি আপনার আদেশে চলে, তাহলে আপনি টাকা এবং স্বাধীনতা দুটোই পাবেন । আর আপনি যদি টাকার আদেশে চলেন, তাহলে সত্যিই আপনি গরীব হবেন ।-এডমন্ড বার্ক

 

  • আমি আপনাকে ধনী হওয়ার গোপন কথা বলে দিচ্ছি । অন্যরা যখন ভীত হয় তখন আপনি লোভী হওয়ার চেষ্টা করুন । অন্যরা যখন লোভী হয় তখন আপনি ভীত হওয়ার চেষ্টা করুন ।-ওয়ারেন বাফেট

 

  • পৃথিবীতে ভালো থাকার জন্য টাকার দরকার, আর পরকালে ভালো থাকার জন্য আমল দরকার ।-এইচ আর এস

 

  • টাকার পিছনে না ছুটে, কর্মের পিছনে ছুটুন, কর্মই আপনাকে টাকা এনে দিবে ।-এইচ আর এস

 

  • টাকার বোঝা সবাই বহন করতে পারে না ।-এইচ আর এস

 

টাকা সম্পর্কিত স্ট্যাটাস ক্যাপশন 

 

টাকা এবং নারী, সকল অপরাধের মূল ।- এইচ আর এস

 

অভিজ্ঞতার মূল্য দিতে না জানলে, টাকা ভালো কোন কিছু দিতে পারবে না ।-পি.টি. বারনুম

 

টাকা দিয়ে সব কিনে নেয়া যায়, কিন্তু সুখ কিনে নেয়া যায় না ।-এইচ আর এস

 

টাকার অভাব যখন আসে, ভালোবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায় ।- এইচ আর এস

 

টাকার কারনেই মানুষ হবে যায় অমানুষ ।-এইচ আর এস

 

একজন পুরুষের আসল শক্তি হলো- তার কত টাকা আছে সেটা ।-এইচ আর এস

 

জীবনে সুখী হতে হলে, টাকার প্রয়োজন । এই কথা ঠিক নয় ।-এইচ আর এস

 

টাকার বোঝা সবাই বহন করতে পারেনা, টাকা শুধু তাদের কাছেই আসে যারা এর বোঝা বহন করতে পারে ।-সংগৃহীত

অর্থ নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস

১. আপনার অর্থের উপর নিয়ন্ত্রণ অর্জন করতে হবে অথবা এর অভাব – অনটন আপনাকে চিরদিন নিয়ন্ত্রণ করে যাবে।- ডেভ রামসে

২. এই পৃথিবী মাতৃকার বুকের ভালো থাকার জন্য টাকার প্রয়োজন, আর পরকালে ভালো থাকার জন্য আমলের প্রয়োজন ।-এইচ আর এস

৩. প্রয়োজনের অতিরিক্ত অর্থ, কোনো মানুষের সুখ আনতে পারে না।-নীহা রঞ্জন

৪. সেই মানুষই সবচেয়ে ধনবান, যার আনন্দ সবচেয়ে কম -হেনরি ডেভিড থোরিও

৫. মানুষ আপন, টাকা পর;
যত পারিস মানুষ ধর ।- শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র

৬. যার সম্পদের চাহিদা বেশি , তার সংসারে সব কিছুরই চাহিদা বেশি ।-টমাস ফুলার

৭. টাকার জন্য চারটি নিয়ম:
~যতটা পাওনা – পাৱত সব আদায় করাে ।
~ যতােটা পার – সঞ্চয় করাে ।
~দেনা – যতােটা পার মিটিয়ে ফেল ।
~ খাটাও – যতােটা খাটানাে সম্ভব । ”- হার্বাট ক্যাশন

৮. অর্থ রােজগার করতে লাগে মাথা , আর খরচ করতে অন্তর লাগে ।-ফারকুহার

৯. যে ব্যক্তি টাকা খরচ করে ও টাকা জমায় বা সঞ্চয় করে সেই পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী ব্যক্তি , কারণ দুটি কাজ করারই আনন্দ ও পুলোকতা সে অনুভব করতে পারে ।-স্যামুয়েল জনসন

১০. আপনি নিজের প্রতি সবচেয়ে খারাপ পাপটি করতে পারেন ঠিক তখনই যখন আপনি বসে আছেন এবং অপেক্ষা করছেন যে কেও আপনাকে টাকা দান করবে।-ম্যাক ডিউক কৌশলবিদ

১১. টাকা এবং অর্থের চেয়ে সময় বেশি মূল্যবান । আপনি অনেক টাকার মালিক হতে পারেন, কিন্তু সময় কখনোই নিজ বশে আনতে পারবেননা।-জিম রোহান

১২. আমাদের কখনও টাকার অভাব হয় না। আমাদের অভাব হয় সেই মানুষগুলির যাদের জীবনে বড় কিছুর স্বপ্ন থাকে, যারা এই স্বপ্নগুলির জন্য মরে যেতেও রাজি থাকে।-জ্যাক মা

১৩/ জ্ঞানীরা মাথায় টাকা রাখে, হৃদয়ে নয়।- জোনাথন সুইফট

১৪/ প্রচুর অর্থ উপার্জন এবং ধনী হওয়ার মধ্যে একটি বিশাল পার্থক্য রয়েছে যা প্রত্যেকটি মানুষকেই বিশেষায়িত করে।-মারলিন ডায়েটরিচ

১৫/ টাকাপয়সা চমৎকার ভৃত্য; কিন্তু বাজে হলো এর প্রভু।- ফ্রান্সিস বেকন

১৬/ আপনি যদি কোনও মানুষ সত্যিকারের কেমন তা জানতে চান, তবে অর্থ হারালে তিনি কীভাবে ব্যবহার ও আচরণ করেন সে সম্পর্কে অবগত থাকুন।-সাইমন ওয়েল

১৭/ টাকা যে মানুষ জমিয়েছে , অনেক পাপ জমিয়েছে সে তার সঙ্গে ।-রবীন্দনাথ ঠাকুর ”

১৮/ টাকা প্রেম ভালোবাসা কিনতে পারে না, কিন্তু তোমার দরকষাকষির ক্ষমতা বাড়ায়।- ক্রিস্টোফার মার্লো

১৯/ মেয়েরা লেখাপড়া শিখে যতই উচুতে উঠুক , ভালোবাসার চেয়ে অলংকার উপহার বা টাকা পয়সা এবং অর্থই তারা চিনে বেশি।-আবু জাফর

২০/ আমাদের সবচেয়ে বড় অভাব কোনও উদ্যোগ গ্রহণের জন্য টাকা নয়, বরং ধারণাগুলি, যদি ধারণাগুলি ভাল হয় তবে নগদ কোনওভাবে যেখানে এটি প্রয়োজন সেখানে প্রবাহিত হবে। এই ব্যাপারে কর্মদক্ষতা প্রয়োজন।-রবার্ট র. স্চূলল

 

টাকা নিয়ে কিছু কথা

আমি লক্ষ করেছি আপনারা অনেকেই টাকা নিয়ে কিছু কথা এটা লিখে সার্চ করেছেন কিন্তু কোন উক্তি পাননি তাদের জন্য আমি এইখানে টাকা সম্পর্কে বা টাকা নিয়ে কিছু কথা তুলে ধরেছি।

১) উল্টোপথে বড়লোকের গাড়ী ঢুকে পড়লে ট্রাফিকপুলিশ জরিমানা ধার্য্য করে অর্থের বিনিময়ে ছেড়ে দেয়। পক্ষান্তরে উল্টোপথে গরীব রিক্সাওয়ালা ঢুকে পড়লে তার গালে কষে থাপ্পড় মেরে ছেড়ে দেয়।

আজব এক দেশে আজব নিয়ম!

বড়লোকের টাকার অভাব নেই। তাকে জরিমানা করলে তার কিচ্ছু হয় না। একইভাবে গরীব রিক্সাওয়ালার সম্মান বলতে কিছু নেই; ওকে থাপ্পড় দিলে ওর কিচ্ছু যায় আসে না। সুতরাং যার যেখানে আঁতে ঘাঁ লাগে, তাকে সেখানেই আঘাত করতে হবে। অর্থাৎ, বড়লোক গাড়ীওয়ালাকে কষে থাপ্পড় মারতে হবে, এবং গরীব রিক্সাওয়ালাকে অর্থদন্ড দিতে হবে। কারন, বড়লোকের টাকার ঘাতটি নেই, আছে সম্মানের ঘাটতি। অন্যদিকে গরীবের আবার সম্মান কী? তার রয়েছে টাকা পয়সার টানাটানি! যার যেখানে স্বার্থ, তাকে সেখানেই আঘাত হানতে হবে!

২) শিক্ষক: তোমাকে যদি টাকা অথবা সম্মানের মধ্যে যেকোনো একটাকে বেছে নিতে বলা হয়, তুমি কোনটা নেবে?

ছাত্র: আমি টাকা নেবো।

শিক্ষক: আমি হলে সম্মান নিতাম।

ছাত্র: যার যেটার অভাব, সে তো সেটাই নেবে, এটাই স্বাভাবিক।

৩) সম্মান আর টাকা, এই দুটো জিনিস মানুষকে নাকে দড়ি বেঁধে ঘোরাচ্ছে। যার টাকা আছে সে সম্মানের পিছে ছুটছে; আর যার টাকা নেই সে ভাবছে “সম্মান ধুয়ে কি পানি খাবো? টাকা চাই আমার, টাকা!”

কোনো এক মহামনিষী বলেছেন, “অক্সিজেন বলতে পৃথিবীতে কিছু নেই, মানুষ বেঁচে থাকে টাকা আছে বলে। যতক্ষণ টাকা আছে, ততক্ষণ জীবন আছে। টাকা নেই তো জীবনও নেই; টাকা ছাড়া মৃত্যু অনিবার্য।”

টাকা নিয়ে উক্তি , টাকা নিয়ে বাণী

আপনারা কি টাকা নিয়ে উক্তি বা টাকা নিয়ে বাণী করছেন তাহলে আমার আজকের পোস্টটি ভালভাবে দেখুন কারণ এখান থেকে আপনারা বেশ কিছু টাকা নিয়ে উক্তি বা টাকা নিয়ে বাণী পেয়ে যাবেন যা আপনাদের উপকারে আসবে এবং আজকের শেয়ারকৃত বিষয়টি টাকা নিয়ে উক্তি টাকা নিয়ে বাণী আপনাদের পছন্দ হবে।

১। ধণী হওয়া ধনের উপর নির্ভর করে না, নির্ভর করে মনের তৃপ্তির উপর।- আল হাদিস

২। যখন তোমার পকেট ভর্তি টাকা থাকবে তখন শুধুমাত্র তুমি ভুলে যাবে যে ‘তুমি কে’; কিন্তু যখন তোমার পকেট ফাঁকা থাকবে তখন সমগ্র দুনিয়া ভুলে যাবে ‘তুমি কে’!- বিল গেটস

৩। টাকা ও ক্ষমতাও এক ধরনের সৌন্দর্য।-রেদোয়ান মাসুদ

৪। আমার অবাক লাগে, যখন স্ট্যাটস দিয়ে প্রতিভাদের বাতিল করে দেয়া হয়। স্ট্যাটস দেখলে আমিও বাদ পড়ে যেতাম। আমার বয়স যখন ১৫, আমি ডানপায়ে ২০ মিটার আর বাম পায়ে ১৫ মিটারের বেশি দুরে বল পাঠাতে পারতাম না। আমার কোয়ালিটি ছিল স্কিল আর ভিশন, কোন কম্পিউটারের সেটা ধরার ক্ষমতা নেই।-ইয়োহান ক্রুইফ

৫। ভালোবাসা, অর্থ ও পুরস্কার আদায় করে নিতে হয়।-নির্মলেন্দু গুণ

৬। ধোলাইখাল থেকে পানি নিয়ে আটলান্টিক মহাসাগর বানাইনি।-মুসা বিন শমসের

৭। আমাদেরকে প্রচুর টাকা ঢালতে হবে আমাদের স্বভাবের পেছনে, যদি তা আমরা বদলাতে চাই।- বিল গেটস

৮। আমি ভাবতাম, আমি গরিব। তারা বলল, আমি গরিব নই, অভাবগ্রস্ত। তারা বলেছিল, নিজেকে অভাবগ্রস্ত ভাবাটা আত্মপ্রবঞ্চনা। আমি বঞ্চিত। ওহ্, না। ঠিক বঞ্চিত না, স্বল্প অধিকারপ্রাপ্ত। তারপর তারা বলল, স্বল্প অধিকারপ্রাপ্ত কথাটা ব্যবহারজীর্ণ। আমি হলাম সাফল্যের পথে বাধাপ্রাপ্ত। আমার কাছে এখনো একটা পয়সাও নেই। কিন্তু আমার শব্দভান্ডার বেশ সমৃদ্ধ হয়েছে।-জুল ফেইফার

 

ট্যাগ: টাকা নিয়ে উক্তি,  টাকা নিয়ে সেরা উক্তি ও বাণী, টাকা নিয়ে বাণী,অর্থ নিয়ে উক্তি,টাকা নিয়ে স্ট্যাটাস

ইসহাক (আঃ) এর জীবনী

ইসহাক (আঃ)-এর পরিচয় ও ইতিহাস

হযরত ইসহাক ছিলেন ইবরাহীম (আঃ)-এর প্রথমা স্ত্রী সারাহ-এর গর্ভজাত একমাত্র পুত্র। তিনি ছিলেন হযরত ইসমাঈল (আঃ)-এর চৌদ্দ বছরের ছোট। এই সময় সারাহর বয়স ছিল ৯০ এবং ইবরাহীমের বয়স ছিল ১০০। অতি বার্ধ্যক্যের হতাশ বয়সে বন্ধ্যা নারী সারাহ্-কে ইসহাক জন্মের সুসংবাদ নিয়ে ফেরেশতা আগমনের ঘটনা আমরা ইতিপূর্বে বিবৃত করেছি। পবিত্র কুরআনে আকর্ষণীয় ভঙ্গীতে এ বিষয়ে আলোচিত হয়েছে সূরা হূদ ৭১-৭৩ আয়াতে, হিজর ৫১-৫৬ আয়াতে এবং যারিয়াত ২৪-৩০ আয়াতে- যা আমরা ইবরাহীমের জীবনীতে বর্ণনা করেছি।

আল্লাহ ইসমাঈলকে দিয়ে যেমন মক্কার জনপদকে তাওহীদের আলোকে উদ্ভাসিত করেছিলেন, তেমনি ইসহাক্বকে নবুঅত দান করে তার মাধ্যমে শাম-এর বিস্থির্ণ এলাকা আবাদ করেছিলেন।

হযরত ইবরাহীম (আঃ) স্বীয় জীবদ্দশায় পুত্র ইসহাক্বকে বিয়ে দিয়েছিলেন রাফক্বা বিনতে বাতওয়াঈল (رفقا بنت بتوائيل )-এর সাথে। কিন্তু তিনিও বন্ধ্যা ছিলেন। পরে ইবরাহীমের খাছ দো‘আর বরকতে তিনি সন্তান লাভ করেন এবং তাঁর গর্ভে ঈছ ও ইয়াকূব নামে পরপর দু’টি পুত্র সন্তান জন্ম লাভ করে।[আল-বিদায়াহ ওয়ান-নিহায়াহ ১/১৮১] তার মধ্যে ইয়াকূব নবী হন।

পরে ইয়াকূবের বংশধর হিসাবে বনু ইস্রাঈলের হাযার হাযার নবী পৃথিবীকে তাওহীদের আলোকে আলোকিত করেন। কিন্তু ইহুদী নেতাদের হঠকারিতার কারণে তারা আল্লাহর গজবে পতিত হয় এবং অভিশপ্ত জাতি হিসাবে নিন্দিত হয়। যা ক্বিয়ামত পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।

ইসহাক (আঃ) ১৮০ বছর বয়স পান। তিনি কেন‘আনে মৃত্যুবরণ করেন এবং পুত্র ঈছ ও ইয়াকূবের মাধ্যমে হেবরনে পিতা ইবরাহীমের কবরের পাশে সমাহিত হন। স্থানটি এখন ‘আল-খালীল’ নামে পরিচিত’।[আল-বিদায়াহ ওয়ান-নিহায়াহ ১/১৮৪] উল্লেখ্য যে, হযরত ইসহাক (আঃ) সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের ১৪টি সূরায় ৩৪টি আয়াতে বর্ণিত হয়েছে।[1]

 

[1]. যথাক্রমে সূরা বাক্বারাহ ২/১৩২, ১৩৩, ১৩৬, ১৪০; আলে ইমরান ৩/৮৪; নিসা ৪/১৬৩; আন‘আম ৬/৮৪; হূদ ১১/৭১-৭৩; ইউসুফ ১২/৬; ইবরাহীম ১৪/৩৯; হিজর ১৫/৫১-৫৬=৭; মারিয়াম ১৯/৪৯-৫০; আম্বিয়া ২১/৭২-৭৩; আনকাবূত ২৯/২৭; ছাফফাত ৩৭/১১৩; ছোয়াদ ৩৮/৪৫-৪৭; যারিয়াত ৫১/২৪-৩০=৭। সর্বমোট =৩৪টি

 

হিন্দু ধর্মের বাণী

★দান করা কর্তব্য এই চিন্তা করে,প্রতিদানের আশা না রেখে সত্পাত্রে,উপযুক্তস্থানে, সঠিকসময় যে দান করা হয় তাই সাত্ত্বিকউত্কৃষ্ট দান।
গীতা ১৭.২০ ।

★  ধনীদের উচিত দুঃস্থদের দান করা,তাদের দুরদৃষ্টিসম্পন্ন হওয়া উচিত কেননা ধনসম্পদ হল রথের চাকার মত,এখন যা এখানে পরমূহুর্তেই তা অন্যখানে গতিশীল হয়।
ঋগ্বেদ ১০.১১৭.৫।

★  বেদ হচ্ছে সকল সত্য জ্ঞানের উত্স..
মহাকর্ষ শক্তি যেমন আবিস্কারের আগেও বিদ্যমান ছিল, তেমনি মানবজাতি যদি এটা ভুলেও যায় তারপরও এটা অপরিবর্তিতভাবে বিদ্যমান থাকবে।ঠিক তেমনি বেদ
-স্বামী বিবেকানন্দ

★  আমি যত মানুষেরর কথা জানি,তাঁদের মধ্যে শ্রীকৃষ্ণ সর্বাঙ্গ সুন্দর। তাঁর মধ্যে মস্তিষ্কের উৎকর্ষ, হৃদয়বত্তা ও কর্মনৈপুণ্য সমভাবে বিকশিত হয়েছিল।তিনি অনাসক্তির মহৎ দৃষ্টান্ত।তিনি অনেককে রাজা করেছেন,কিন্তু স্বয়ং সিংহাসনে আরোহণ করেননি।কৃষ্ণের মাহাত্ম্য এই যে, বেদের যত প্রচারক হয়েছেন,তাঁদের মধ্যে তিনি শ্রেষ্ঠ। -স্বামী বিবেকানন্দ

★  *বৈদিক পঞ্চদেবতা

¤প্রথম দেবী মা । মা নো বধীঃ পিতরং মোত মাতরম্ যজুর্বেদ ১৬।১৫।
ভাষ্য : মাতার স্থান ঈশ্বরের পরেই তিনি জাগ্রত মূর্তিমতী দেবী ।সন্তানের কর্তব্য হলো মাকে শ্রদ্ধা ,ভক্তি ,সন্মান ,সেবা ও পূজা করা । মা দুঃখ-কষ্ট পান এমন কাজ করা কোন সন্তানের কতর্ব্য নয়।

¤দ্বিতীয় দেবতা পিতা । মাতার মত পিতাকেও সমান দৃষ্টিতে পূজা করা উচিত।

¤তৃতীয় দেবতা । শিক্ষক ও ধর্মগুরু আচার্য ।আচার্য উপনয়ন মানো ।অথর্ববেদ ১১.৫.৩ । ব্রহ্মচারিন মিচ্ছতে ।অথর্ববেদ ১১ .৫.১৭। ভাষ্য :আচার্য অথাত শিক্ষক ও ধর্ম গুরুকে শ্রদ্ধা ,ভক্তি ,সন্মান ও পূজা করবে।

¤চতুর্থ দেবতা অতিথি । অতিথিগৃহানু প গচ্ছেত ।অথর্ববেদ ১৫.১৩.১১
ভাষ্য :যিনি বিদ্বান ,ধার্মিক , অপকট উপদেশক , যিনি সময় ও তিথি না জানিয়ে গৃহে আগমন করেন তাকে শ্রদ্ধা ,ভক্তি ও সন্মান করবে ।

¤পঞ্চম দেবী নিজের বিবাহিত স্ত্রী । স্ত্রীর পক্ষে স্বামী এবং স্বামীর পক্ষে স্ত্রী গুরু । পূজ্যা ভুষয়িত ব্যাশ্চ বহু কল্যাণমীপসুভীঃ । পূজ্যহি দেববত পতিঃ ।অথর্ব ৯.১০ । উপচর্যঃ স্ত্রীয়া সাধ্ব্যা সততং দেবব পতিম  ॥
ভাষ্য : স্ত্রীর পক্ষে স্বামী দেবতা এবং স্বামীর পক্ষে স্ত্রী দেবী । এই পাঁচজন বাস্তব জীবনে প্রত্যক্ষ দেব-দেবী ।

এই পঞ্চদেবতার পূজাকে বেদে পঞ্চায়তন পূজা বলে ।এই পাঁচ দেব-দেবী কে খাদ্য ,বস্ত্র ,পানীয় সেবা-শ্রদ্ধা ভক্তি করা সকল সনাতনীর কর্তব্য কর্ম ॥

★  কখনো ভেবো না আত্মার পক্ষে কোনো কিছু অসম্ভব…
এটা ভাবাই সবচেয়ে বড় অধর্ম …
পাপ যদি বলে কিছু থেকে থাকে তাহলে সেটা হল
নিজেকে বা অন্য কাউকে দুর্বল ভাবা…

★  মানুষ তখনই কলুষিত হয় তখন যখন সে মাংস ভক্ষন, সুরাপান ও জুয়া খেলায় লিপ্ত হয়। অথর্ববেদ ১.৬০.৭।

★  মানুষ তখনই কলুষিত হয় তখন যখন সে মাংস ভক্ষন, সুরাপান ও জুয়া খেলায় লিপ্ত হয়। অথর্ববেদ ১.৬০.৭।

★  সমগ্র মহাবিশ্ব ধ্বংস বা পুনঃসৃষ্টি হলেও বেদ সকল কালের জন্য প্রযোজ্য ও সর্বদা অপরিবর্তিত থাকবে…। ঋগবেদ ১০/১৯০/১-৩

★  “পরের কৃত ও অকৃত কর্মের প্রতি লক্ষ্য না রেখে নিজের কৃত ও অকৃত কর্মের প্রতি লক্ষ্য রাখুন।”

গৌতম বুদ্ধ
বৌদ্ধ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা

★  অক্ষ্যৌ নৌ মধুসংকাশে অনীকং নৌ সমঞ্জনম্॥
অন্তঃ কৃণুষ্ব মাং হৃদি মন ইন্নৌ সহাসতি।
–অথর্ববেদ, ৭. ৩৬. ১

অনুবাদ
আমাদের আঁখি হোক মধুসিক্ত,
অপাঙ্গ হয় যেন প্রেমে লিপ্ত।
হৃদয়ের ব্যবধান হোক মুক্ত,
আমাদের মন হোক যোগযুক্ত।

★  অগ্নির্বৃত্রাণি জঙ্ঘনদ দ্রবিণস্যুর্বিপন্যয়া। সমিদ্ধঃ শুক্র আহূতঃ ॥

হে প্রাণসন্দীপ্ত, জ্যোতিষ্মান ,সমগ্র জগতে কীর্তিত,সকল প্রশংশায় প্রশংসিত,তুমি অন্যায়ের সংহার কর আর ন্যায়ের কর অধিষ্ঠান। -সামবেদ

★  অজ্যেষ্ঠাসো অকনিষ্ঠাস এতে সং ভ্রাতারো তাবৃধুঃ সৌভগায় যুবা পিতা স্বপা রুদ্র এযাং সুদুঘা পুশ্নিঃ সুদিনা মরুদ্ভঃ ॥ ঋগবেদ ৫.৬০.৫

বঙ্গানুবাদ : কর্ম ও গুনভেদে কেউ ব্রাহ্মন,কেউ ক্ষত্রিয়,কেউ বৈশ্য,কেউ শুদ্র।তাদের মধ্যে কেহ বড় নয় কেহ ছোট নয়।ইহারা ভাই ভাই । সৌভাগ্য লাভের জন্য ইহারা প্রযত্ন করে ।ইহাদের পিতা তরুন শুভকর্ম ঈশ্বর এবং জননীরুপ প্রকৃতি।পুরুষার্থী সন্তানই সৌভাগ্য প্রাপ্ত হন।

★  অভয়ং নঃ করত্যন্তরিক্ষ–
মভয়ং দ্যাবাপৃথিবী উভে ইমে।
অভয়ং পশ্চাদভয়ং পুরস্তা-
দুত্তরাদধরাদভয়ং নো অস্তু॥
অভয়ং মিত্রাদভয়মমিত্রা-
দভয়ং জ্ঞাতাদভয়ং পরোক্ষাৎ।
অভয়ং নক্তমভয়ং দিবা নঃ
সর্বা আশা মম মিত্রং ভবন্তু॥
–অথর্ববেদ, ১৯. ১৫. ৫-৬

অনুবাদ
অন্তরীক্ষ আমাদের হউক অভয়,
দ্যুলোক ভূলোক উভে হউক অভয়।
পশ্চাৎ অভয় হোক সম্মুখ অভয়,
ঊর্ধ্ব নিম্ন আমাদের হউক অভয়।
বান্ধব অভয় হোক শত্রুও অভয়,
জ্ঞাত যা অভয় হোক অজ্ঞাত অভয়।
রজনী অভয় হোক দিবস অভয়,
সর্বদিক আমাদের মিত্র যেন হয়।

★  অহমস্মি সহমানাথো ত্বমসি সাসহিঃ।………..
মামনু প্র তে মনঃ……..
পথা বারিব ধাবতু॥
–অথর্ববেদ,৩. ১৮. ৫-৬

অনুবাদ
যেমন আমি
সর্বসহা শক্তিমতী,
তেমনি হও
সর্বসহ আমার প্রতি।
আপন পথে
যেমন হয় জলের গতি,
তোমার মন
আসুক ধেয়ে আমার প্রতি।

★  আপ্যায়মানো অমৃতায় সোম দিবি শ্রবঃসুত্তমানি ধিস্ব।। যজুর্বেদ ১২.১১৩
অনুবাদ- হৃদয়ে সবসময় মহত্ ও দিব্য চিন্তা ধারন কর।খাদ্য যেমন তোমায় বাঁচিয়ে রাখে,এগুলো তোমার আত্মাকে তেমনি সজীব রাখবে।

প্রচলিত বাংলা ছড়া

★ নোটন নোটন পায়রাগুলি ★

 

নোটন নোটন পায়রাগুলি
ঝোটন বেঁধেছে
ওপারেতে ছেলেমেয়ে
নাইতে নেমেছে।
দুই ধারে দুই রুই কাতলা
ভেসে উঠেছে
কে দেখেছে কে দেখেছে
দাদা দেখেছে
দাদার হাতে কলম ছিল
ছুঁড়ে মেরেছে
উঃ বড্ড লেগেছে।

 

★ খোকা ঘুমাল পাড়া জুড়াল ★

 

খোকা ঘুমাল পাড়া জুড়াল বর্গী এল দেশে
বুলবুলিতে ধান খেয়েছে, খাজনা দেব কিসে?
ধান ফুরাল, পান ফুরাল, খাজনার উপায় কী?
আর কটা দিন সবুর কর, রসুন বুনেছি।

 

★ বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর ★

 

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এল বান,
শিব ঠাকুরের বিয়ে হল তিন কন্যা দান।
এক কন্যা রাঁধেন বাড়েন এক কন্যা খান,
এক কন্যা রাগ করে বাপের বাড়ি যান।

 

আয় আয় চাঁদ মামা

আয় আয় চাঁদ মামা
টিপ দিয়ে যা
চাঁদের কপালে চাঁদ
টিপ দিয়ে যা।
ধান ভানলে কুঁড়ো দেব
মাছ কাটলে মুড়ো দেব
কাল গাইয়ের দুধ দেব
দুধ খাবার বাটি দেব
চাঁদের কপালে চাঁদ
টিপ দিয়ে যা।

 

★ আয়রে আয় টিয়ে ★

 

আয়রে আয় টিয়ে
নায়ে ভরা দিয়ে
না’ নিয়ে গেল বোয়াল মাছে
তাই না দেখে ভোদড় নাচে
ওরে ভোদড় ফিরে চা
খোকার নাচন দেখে যা।

 

★ নোটন নোটন পায়রাগুলি ★

 

নোটন নোটন পায়রাগুলি
ঝোটন বেঁধেছে
ওপারেতে ছেলেমেয়ে
নাইতে নেমেছে।
দুই ধারে দুই রুই কাতলা
ভেসে উঠেছে
কে দেখেছে কে দেখেছে
দাদা দেখেছে
দাদার হাতে কলম ছিল
ছুঁড়ে মেরেছে
উঃ বড্ড লেগেছে।

 

★ খোকা ঘুমাল পাড়া জুড়াল ★

 

খোকা ঘুমাল পাড়া জুড়াল বর্গী এল দেশে
বুলবুলিতে ধান খেয়েছে, খাজনা দেব কিসে?
ধান ফুরাল, পান ফুরাল, খাজনার উপায় কী?
আর কটা দিন সবুর কর, রসুন বুনেছি।

 

★ বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর ★

 

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এল বান,
শিব ঠাকুরের বিয়ে হল তিন কন্যা দান।
এক কন্যা রাঁধেন বাড়েন এক কন্যা খান,
এক কন্যা রাগ করে বাপের বাড়ি যান।

 

16 December Bangla Bani

১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস, তাই আজকে কিছু 16 December Bangla Bani আপনাদের জন্য শেয়ার করবো, আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।

★১৬ ই ডিসেম্বর
তুমি বাঙালির অহংকার
তুমি কোটি জনতার,
বিজয় নিশান
স্বাধীন বাংলার স্বাক্ষর ।

★১৬ই ডিসেম্বর
তুমি মহা বিজয়ের মহা উল্লাস
তুমি বিধবা মায়ের
বন্দী শ্বাসের শান্তির নিঃশ্বাস ।

★১৬ই ডিসেম্বর
তুমি দুঃখিনী মায়ের দুঃখ ভোলানো
সুখের হাসি,
তুমি ছেলে হারা পিতার
শোক কাটানো শ্যামল গাঁয়ের,
রাখাল ছেলের
দুঃখ সুরের বাঁশি ।

★১৬ই ডিসেম্বর
তুমি নিহত মুক্তিসেনার
কান্নাভেজা চোখে
চির প্রশান্তির পরশ,
তুমি শহীদ পিতার
ছোট্ট শিশুর
হৃদয় রাঙানো মুক্তি হরষ ।

★১৬ই ডিসেম্বর
তুমি অগ্নি গর্ভা বাংলার
লাখো শহীদের বুকের
রক্তেভেজা সুশীতল বিছানা,
যাদের ত্যাগের বিনিময়ে পেলাম
মা,মাটি, দেশ
চির শান্তির ঠিকনা।

★১৬ই ডিসেম্বর
তুমি ১৬ কোটি মানুষের
চলার পথের উৎস প্রেরনার,
তুমি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা
প্রতিটি বাঙালির গর্ব
দুঃখ-সুখের অনুরণ স্বপ্নীল বাসনার ।

★১৬ই ডিসেম্বর
তুমি ৯ মাসের
বেদনায় মোড়া স্মৃতিকাতর
লৌহ কঠিন নির্মম অতীত,
তোমার কাছেই পেয়েছে শিক্ষা
বর্তমান প্রজন্ম,
পরাধীনতার শৃঙ্খল পেরিয়ে
কি করে ভাঙতে হয়
শোষণকারীর ভীত ।

★১৬ই ডিসেম্বর
তুমি গৌরবদীপ্ত বিজয়ের
মঙ্গল বারতা,
তুমি স্নিগ্ধ কোমল
ছোট্ট শিশুর ইচ্ছেমতি খেলা
তুমি রক্তাক্ত বীরঙ্গনার
রক্তখচিত বিজয় নিশান
স্বাধীনতা আমার স্বাধীনতা ।

★১৬ই ডিসেম্বর
তুমি কৃষকের বুকে
শস্য-শ্যামল ফসলি জমির বেষ,
তুমি কৃষাণীর হাতে
মিষ্টি গন্ধে ভরা
মুঠো মুঠো সোনালী ধানের শীষ ।
তুমি আনন্দের,তুমি কান্নার
তুমি চির শান্তির
তুমি অগ্নিঝরা বিজয় উচ্ছ্বাস।

★১৬ই ডিসেম্বর
তুমি রক্তস্নাত স্মৃতিসৌধ
বিশ্বের বিস্ময়,
ত্রিশ লক্ষ শহিদের ত্যাগে
আমরা করেছি জয় ।
লাল সবুজ পতাকার চিহ্ন
বক্ষে করে ধারন,
প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম
বাংলাদেশের মানচিএ
অটুট রাখতে
হাসিমুখে বিলিয়ে দেবে প্রাণ ।

★১৬ই ডিসেম্বর
তুমি নও শুধু একটি তারিখ
নও একটি স্মৃতি চিহ্ন,
তুমি লাখো শহীদের রক্তের প্রতিক
তুমি চির বঞ্চিতের রনহুংকার,
আবার তুমিই দিয়েছ চির শান্তি
৩০ লক্ষ শহীদ আত্মার ।

★১৬ই ডিসেম্বর
তুমি একটি উজ্জ্বল নক্ষএ
বাংলা মায়ের আকাশ পাড়ে,
তোমার জন্যই আজি
বইছে আনন্দ, উল্লাস
স্নেহমাখা বাংলার হৃদয় জুড়ে ।

 

★১৬ কোটি বাঙালির
প্রানের উৎসব
বিজয় দিবস ।
…………..……………………..…..…………………………………

Bengali Caption for FB DP

আজকে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বাছাই করা সেরা  bengali caption for fb dp। আসা করছি আজকের এই পোস্টটা আপনাদের ভালো লাগবে।

Best Fb Caption in Bengali

যত করবি চালাকি, পরে বুঝবি এর জ্বালা কি।!
ডিলিট যত তাড়াতাড়ি হয় , ডাউনলোড তাড়াতাড়ি হয় না। সেটা এপ্লিকেশন হোক বা সম্পর্ক।
বেসিকেলি আমি খিস্তি মারি না, আর যদি মেরে থাকি -তাহলে !”You deserve it”
সারাদিন মানুষ অভিনয় করে যায়, মাঝরাতে মানুষ অভিনয়ের কাছে হেরে যায়।
তোকে আমি বড্ড ভালোবাসি।
কিছু গল্প একদম একই রকম থাকে। সাজানো গোছানো পরিপাটি। শুধুমাত্র Only me তে।
শুধু একবার বল “ভালোবাসি”!!!! একটা তাজমহল হয়তো বানাতে পারবো না, তবুও গড়বো বাবুই পাখির মত সুখের ছোট্ট একটি নীড়।
তোর ছবি দেখেই আমার মন ভালো হয়ে যায়, তাহলে তোকে পেলে কতটা আনন্দে থাকবো তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
“একাকিত্ব” তও অনেক ভালো, অন্তত এ তো আর আমায়, এক ফেলে যাবে না।

Bengali Caption for fb dp Romantic

হটাৎ বৃষ্টি নামলে জানলার বাইরে দিও দুটি হাত, আমি বৃষ্টি হয়ে খুঁজবো তোমায় ছোয়াঁর অজুহাত।
ইচ্ছে করে। …. তোকে জড়িয়ে ধরে বলতে, তুই খুব বাজে।
বেশ করবো জড়িয়ে ধরবো এতে অবাক হওয়ার কি ? ইচ্ছে করলে চুমু খাবো এতে কার বাবার কি?
তুমি আসবে বলে তাই, আমি স্বপ্ন দেখতে যাই।
কান পেতে শোন বুকের ভিতর স্পন্দনটাও শুধু তোকেই খোঁজে।
বদলেছে দুজনেই , এক জন নিজের ইচ্ছায় এক জন বাধ্য হয়ে।
চোখ থাকলেই দেখা যায় না , চার পশে আলো থাকতে হয়। মানুষ হলেই মানুষ হয় যায় না , ভালো মন থাকতে হয়।
যার কারনে আমার গোধূলিতে আঁধার নেমেছে। সে তো দিব্বি ভালো আছে।
যাদের নিজেদের কোনো যোগ্যতা থাকে না, তারাই অন্যদের নিয়ে সমালোচনা করে।

Best Bengali caption for fb dp

আমাকে আমার মতো থাকতে দাও, আমি নিজেকে নিজের মতো, গুছিয়ে নিয়েছি।
যার কারনে আমার গোধূলিতে আঁধার নেমেছে। সে তো দিব্বি ভালো আছে।
মন আমার এক নতুন মস্তানি শিখেছে আদরে আবদারে মাথায় সে উঠেছে।
বাঁধিনি হৃদয় পিঞ্জরে রেখেছি মুক্ত করে, যাবি যদি দুরে পাখি যারে উড়ে কোরবোনা মানা তোরে।
নিজের খেয়াল মতো আসবি যাবি এ মন দুয়ার তবু খোলাই পাবি মেঘলা আকাশে আজ, থাকবি কেন যা যা হৃদয় শূন্য করে।
টুকরো করে কাছি আমি ডুবতে রাজি আছি।
দ্বীপ জ্বলা সন্ধ্যায় দ্বীপ জ্বলা সন্ধ্যায়, হৃদয়ের জানালায় কান্নার খাঁচা শুধু রেখেছি…
হাতে লেখা চিঠি তুমি লেখো নাতো আর সময় নেই রাস্তায় হেঁটে বেড়াবার শুধু মুখমুখী বসে থাকা ব্যস্ত পারিস্তায়।
কালো হয়ে যাচ্ছে আকাশের কোণ ভেসে যাবে আমার শহর এখন হাঁটু জলে ফিরে যাবো ওক্কুর দত্তলেন তুমি আর যাই হও-তুমি নও, বনলতি সেন।

Bengali Song caption for fb dp

বড় ইচ্ছে করছে ডাকতে তার গন্ধে মেখে থাকতে কেন সন্ধ্যে সন্ধ্যে নামলে সে পালায় তাকে আঁটকে রাখার চেষ্টা আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে তেষ্টা আমি দাঁড়িয়ে দেখছি শেষটা জানলায়।
ঠিক তক্ষুনি ঈশ্বর ফোন করে ভাঙ্গে দুঃস্বপ্ন আর ফেলে রাখে কিছু কথা কাজের কথা বাজে কথা আর মাঝে মাঝে …. নীরবতা
বন্ধুদের ভিড়েও একলা একলা আমি খুঁজে ফিরি লক্ষ্য আমার পাল্টাচ্ছে না এই অবস্থাটা যদিও পাল্টে যাওয়াই দরকার
শ্রাবণের ধারার মতো পড়ুক ঝরে, পড়ুক ঝরে তোমারি সুরটি আমার মুখের পরে, বুকের পরে..
এখন অনেক রাত, তোমার কাঁধে আমার নিঃশ্বাস আমি বেঁচে আছি তোমার ভালোবাসায়।
তার চেয়ে এসো খোলা জানালায় পথ ভুল করে কোন রাস্তায় হয়তো পেলেও পেতে পারি আরো সঙ্গী..
সেই তুমি আজ দূরে খুঁজে খুঁজে কোথা পাই, সেই আমি ঘুরে ঘুরে ধোঁয়া হয়
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে..
জ্ঞান পেলে নিজেকে জ্ঞানী বলে গর্ব হয় কিন্তু প্রেম পেলে নিজেকে অধম বলে জেনেও আনন্দ হয়

More Bangla FB Caption

30+ Bangla Caption for FB
30+ Bangla Caption for FB
বেস্ট বাংলা রোমান্টিক ক্যাপশন
বেস্ট বাংলা রোমান্টিক ক্যাপশন
বেস্ট ক্যাপশন বাংলা
বেস্ট ক্যাপশন বাংলা

উৎসব (Utsab) – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore)

দুন্দুভি বেজে ওঠে

ডিম্ ডিম্ রবে,

সাঁওতাল–পল্লীতে

উৎসব হবে।

পূর্ণিমাচন্দ্রের

জ্যোৎস্নাধারায়

সান্ধ্য বসুন্ধরা

তন্দ্রা হারায়।

তাল–গাছে তাল–গাছে

পল্লবচয়

চঞ্চল হিল্লোলে

কল্লোলময়।

আম্রের মঞ্জুরি

গন্ধ বিলায়,

কুসুম সৌরভ

শূন্যে মিলায়।

দান করে কুসুমিত

কিংশুকবন

সাঁওতাল–কন্যার

কর্ণভূষণ।

অতিদূর প্রান্তরে

শৈলচূড়ায়

মেঘেরা চীনাংশুক–

পতাকা উড়ায়।

ওই শুনি পথে পথে

হৈ হৈ ডাক,

বংশীর সুরে তালে

বাজে ঢোল ঢাক।

নন্দিত কণ্ঠের

হাস্যের রোল

অম্বরতলে দিল

উল্লাসদোল।

ধীরে ধীরে শর্বরী

হয় অবসান,

উঠিল বিহঙ্গের

প্রত্যুষগান।

বনচূড়া রঞ্জিল

স্বর্ণলেখায়

পূর্বদিগন্তের

প্রান্তরেখায়।

Another Bangla Kobita

বাংলা শর্ট ক্যাপশন

আজকে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বাছাই করা সেরা বাংলা শর্ট ক্যাপশন। আসা করছি আজকের এই পোস্টটা আপনাদের ভালো লাগবে।

শর্ট ক্যাপশন বাংলা - Short Bangla Caption

জমিদার হওয়ার জন্য কোন টাকা পয়সা লাগে না, ঘুম থেকে একটু দেরী করে উঠলেই হয় ।
রিলেটিভ দের উদ্যেশ্যে, আমাকে জ্ঞান নয়, পারলে টাকা দিন ।
মনকে সুন্দর বানাও, চেহারা সুন্দর করার জন্য তো Oppo Vivo আছেই ।
দুনিয়া থেকে বিশ্বাস তো সেদিনই উঠে গেছে, যেদিন দেখি- মশা মারার কয়েলের উপর মসা বসে আছে ।
প্রেম কি ? প্রেম হলো একটা পরীক্ষা যেখানে পাশের চেয়ে বাঁশের হার বেশী ।
প্রকৃত স্বামী তো সেই, যে নিজের বউয়ের কষ্ট দেখে আরেকটা বউ ঘরে আনে ।
কান্না লুকিয়ে যে হাঁসতে শিখে গেছে, তুমি তাকে আর কাঁদাতে পারবে না ।
মানুষ চোখের পানির মূল্য বুঝে না, যত দিন না তা নিজের চোখ দিয়ে বের হয় ।
এক থাকতে শেখ ,দেখবে কষ্ট কমে গেছে।
এক দিন আমার সব ছিল আজ আমি ছাড়া আমার কেউ নেই।
লুকিয়ে কেঁদে নিলেও কেউ জানতে পারে না। ভাগ্যিস চোখের জলের কোনো গন্ধ হয় না।
কেউ ভালবাসে.. কেউ টাইমপাশে..
Camera.. দিয়ে মানুষের ছবিটা তুলা যায় But চরিত্রটা নয়!
টুকরো করে কাছি আমি ডুবতে রাজি আছি।
মন ভালো আছিস তো,বিচ্ছেদের ফাটলে?

আরো ক্যাপশন দেখুন