প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাণী ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।
★”আমি করি কারণ আমি পারি
আমি পারি কারণ আমি পারতে চাই
আমি পারতে চাই কারণ তুমি বলেছিলে
“আমি এটা করতে পারবো না” ★
★ “আমি তো এটা চাইলেই করতে পারব” -এটা ভেবে কখনও আনন্দ পেও না…ওতে কাজটাই কখনও করা হবে না…
মনের আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজ শুরু করে দাও… ★
★ * অজ্ঞ ব্যাক্তি নিজের ভাল নিজেই বোঝে না, তাছাড়া অন্যের উপদেশ তাচ্ছিল্যের সাথে প্রত্যাখান করে।”
– হযরত আলী রা ★
★ \”জীবনের সবচেয়ে বড় জয় হলো এমনকিছু করে দেখানো; যা সবাই ভেবেছিল তুমি কখনোই করতে পারবেন না!\” ★
★ \”ডিগ্রী\” না থাকাটা কিন্তু একটা ভালো ব্যাপার…
কারণ যে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়েছে বা ডাক্তারির ডিগ্রী যার কাছে আছে, সে শুধুমাত্র একটাই কাজ করতে পারে..
কিন্তু যার কাছে কোনো ডিগ্রী নেই সে যা ইচ্ছা করতে পারে চাইলেই…
-শিব খের ★
★ \”তোমার যা নেই তার পেছনে ছুটো।যা আছে তা নষ্ট করো না।মনে রেখো আজকে তোমার যা আছে।গতকাল তুমি সেটার পেছনে ছুটে ছিলে\” — এপিকিউরাস ★
★ \”নিজেকে কখনও ছোট করে দেখো না, তাহলে তোমার নিজের আত্মাই মরে যাবে। আত্মা মরে গেলে মানুষ স্বপ্ন দেখতে ভুলে যায়। আর স্বপ্ন ছাড়া মানুষ কখনও বেঁচে থাকতে পারে না\”। ★
★ \”ভুল ভ্রান্তি দিয়েই মানুষের জীবন।
সেই ভুলকে প্রাধান্য দিয়ে,
বাকি জীবনে অশান্তি ডেকে আনবার কোন মানে হয় না\”। ★
★ \”রাস্তায় ঘেউ ঘেউ করা সব কুকুরকে তুমি
যদি ঢিল মারতে যাও তাহলে তুমি
তোমার গন্তব্যেই পৌঁছাতে পারবে না\”। ★
★ “মাথা ছাড়া যেমন মানব দেহের
কথা কল্পনা করা যায় না,
তেমনি সবর বা ধৈর্য
ছাড়া কোনো কিছুই সঠিক হয় না।” ★
★ ¤¤যে তোমাকে কষ্ট দেয় তার জন্য কখনো চোখের জল ফেলনা…
বরং,,
তাকে ধন্যবাদ দাও!
তার চেয়ে ভাল কাওকে খোঁজার সুযোগ করে দেয়ার জন্য! ★
★ সাফল্যের ৩টি শর্তঃ -অন্যের থেকে বেশী জানুন!
অন্যের থেকে বেশী কাজ করুন!
অন্যের থেকে কম আশা করুন!
~~ উইলিয়াম শেক্সপিয়ার। ★
★ অযোগ্য মানুষেরাই সসময় জোর করে সবার মাঝে গ্রহণযোগ্যতা পাওয়ার চেষ্টা করে। ★
★ অতি প্রত্যাশা সব সময় হতাশায় পরিনত হয়। কখনো অতি প্রত্যাশা করবেন না।প্রত্যাশা করার আগে নিজের যোগ্যতা সর্ম্পকে নিশ্চিত হোন। তার পর যোগ্যতা অনুযায়ী প্রত্যাশা করুন। ★
★ অনেক জিনিস অন্যের ভাগে পড়ে যা আমার ভাগে পড়ে না ,
তাই নিয়ে দুঃখ করে লাভ নেই ।
কেননা আমার ভাগে যা পড়েছে তা অন্যের ভাগে হয়তো পড়েনি । ★
★ অভিজ্ঞতা কখনো তৈরী করা যায় না…
অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হয় বিভিন্ন কাজের মধ্যে দিয়ে… ★
★ অভিমান হল হৃদয়ের অতি গোপন প্রকোষ্ঠের ব্যাপার। যে কেউ সেখানে হাত ছোঁয়াতে পারে না | ★
★ অল্প বয়সে কাউকে পাওয়ার আশায়… নিজের জীবন নষ্ট কর না… তুমি নিজের মত করে .. তোমার জীবন সাজাও… সময় বলে দেবে…. তুমি কার হবে এবং কে হবে তোমার । ★
★ আগামীকালের কাজ ভাল করার সবচেয়ে ভাল প্রস্ততি হলো আজকের কাজ ভাল করে করা।।।
~~এলবার্ট হাবার্ড ★
★ আজ তোমার প্রতি আমার আচরণের কারণ আমার প্রতি তোমার ব্যবহার…
তাই আমার আচরণ তোমার ভালো না লাগলে,
নিজেকে দোষ দাও…. ★
★ আত্মবিশ্বাস গভীর জঙ্গলে ছোট্ট টর্চের মত , এতে পুরোটা আলোকিত হয়না কিন্তু যথেষ্ট আলো দেয় যাতে নির্বিঘ্নে নিরাপদে পৌঁছানো যায় ..আত্মবিশ্বাসের সাথে দিন শুরু করো .. ★
★ আত্মবিশ্বাস থাকলে তুমি তোমার ক্ষমতার বাইরের অনেক কাজও খুব সহজে করে নিতে পারবে,
কিন্তু আত্মবিশ্বাস না থাকলে তোমার সাধ্যের মধ্যে থাকা কাজগুলোও তোমার কাছে অসম্ভব ঠেকবে… ★
★ আত্মবিশ্বাস সাধারণত সাফল্যের সাথে আসে…কিন্তু সাফল্য তাদেরকেই ধরা দেয় যারা আত্মবিশ্বাসী… ★
★ আত্মসম্মানবিশিষ্ট এবং স্ব-নির্ভরশীল নারীর কাছে পুরুষের আয় করা অর্থ কখনই লোভনীয় নয়… ★
★ আনন্দ অনেকটা একটা লেজের ডগার মতন…
যদি একটা বিড়াল নিজের লেজের ডগাটা ধরতে যায়,
তাহলে সে সারা জীবন ঘুরেই যাবে,
কিন্তু যদি সে নিজের মতন চলতে থাকে,
তাহলে লেজটাও তাকে অনুসরণ করবে…
নিজের মতন করে জীবনটাকে বাঁচো… ★
★ আপনার যদি কোন কিছুর প্রতি দারুণ আগ্রহ থাকে এবং আপনি যদি কঠোর পরিশ্রম করেন, তাহলে সাফল্য আসবেই।।।।
~~ পিয়েরে ওমিদিয়ার
প্রতিষ্ঠাতা, ইবে ★
★ আপনার প্রিয় মানুষটি কোন কারণে আপনার উপর রাগ করতে পারে। কেননা, এটা তাঁর অধিকার।
আর তাঁর রাগ ভাঙ্গানোটা আপনার দায়িত্ব। ★
★ আপনি শুধু সামনের দিকে এগোতে থাকলে বিরোধী পক্ষ আপনাকে প্রশ্ন, সমালোচনা, সন্দেহ করবে। সেক্ষেত্রে চিন্তার কোনো কারণ নেই। পিছে লোকে কিছু বলে-এই নীতিতে কান না দিয়ে এগিয়ে চলুন। তাতে আপনার আত্নবিশ্বাস আরও বাড়বে। সবসময় মনে রাখবেন, আপনি ভাল কিছু করছেন বলেই লোকেরা আপনাকে নিয়ে এত কিছু বলাবলি করছে। তাই পিছনের দিকে না তাকিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলুন, সফলতা আসবেই। ★
★ আমাদের জীবনের প্রতিটি পরীক্ষা
হয় আমাদেরকে শক্ত করে নয় করে দেয় ভঙ্গুর…
আমাদের জীবনের প্রতিটি সমস্যা
হয় আমাদের তৈরী করে,না হয় চূর্ণ-বিচূর্ণ করে….
আমরা শিকার হব না শিকারী,সেই পছন্দটা নিতান্তই আমাদের… ★
★ আমার নামে কে কি বলছে সেটা আমাকে বলতে হবে না….
শুধু বলো তোমাকেই কেন বলল আমার নামে? ★
★ আমার ব্যক্তিত্ব আর আমার আচরণকে গুলিয়ে ফেলো না…
আমার ব্যাক্তিত্ব তোমায় বলে দেবে আমি কে,
আর আমার আচরণ তোমায় জানিয়ে দেবে তুমি কে! ★
★ আমাদের আত্মবিশ্বাস যতটা থাকে..ততটাই আমাদের ক্ষমতাও থাকে…
তাই তোমার আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পেলে তোমার ক্ষমতাও বৃদ্ধি পাবে… ★
★ আমি আমার অতীত নিয়ে কখনো অনুতাপ করি না..
আমার শুধু খারাপ লাগে এটা ভেবে যে আমি ভুল কারো সাথে আমার জীবনের কিছু মূল্যবান সময় নষ্ট করেছিলাম…. ★
★ আমি চাইনা আমার বোঝাগুলো হালকা হয়ে যাক,
শুধু চাই,আমার শরীরে যেন সেই বোঝাগুলো
বয়ে নিয়ে চলার মতন অপরিসীম শক্তি
চিরকাল থাকে…. ★
★ আমি জানি আমি কে..
আমার পরিচয় আমার কাছে অপ্রকাশিত নয়,
তাই তোমার শংসাপত্রের প্রয়োজন আমার নেই…. ★
★ আমি জানি আকাশ ছুঁতে পারব না, তাই বলে স্বপ্ন দেখতে তো দোষ নেই । আকাশ ছোঁয়ার ভয়ে যদি আকাশের দিকে তাকাতেই ভয় পাই, তাহলে তো স্বপ্ন দেখা ভুলে যেতে হবে.. ★
★ আমি ব্যার্থ হয়েছি কিন্তু ঘুরে দাড়িয়েছি। আমি দুঃখঁ পেয়েছি সামলে নিয়েছি।
আমি ভুল করেছি শিক্ষা নিয়েছি।
আমি অনেক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও লড়াই করে বেঁচে আছি।
আমি নিখুঁত নই আমিও একজন মানুষ। আমার যা আছে তা নিয়েই আমি খুঁশি।
শহিদুজ্জামান রাসেল ★
★ আমি সেই সমস্ত লোকেদের কাছে কৃতজ্ঞ যারা আমার খারাপ সময়ে আমার সঙ্গ ছেড়ে দিয়েছে..কারণ তাদের বিশ্বাস ছিল যে আমি এই সমস্যার সময় থেকে একাই বেরিয়ে আসতে পারবো! ★
★ আমি সম্মান করি আমার সব শত্রুদের,,
তাদের কাছে থেকে আঘাত পেয়ে পেয়ে অনেক কিছু শিখেছি আমি…. ★
★ আমরা সবাই অসীম শক্তির অধিকারী
কিন্তু চোখে হাত রেখে তবু আমরা মাঝে মাঝে বলি
\”চারিদিকটা কি অন্ধকার..\” ★
★ ঈশ্বর তাদেরকে সবকিছু দেন যারা তার উপর বিশ্বাস রাখে..
কিন্তু তোমাকে কিছু দেন নি কারণ ঈশ্বরের তোমার উপর বিশ্বাস আছে… ★
★ এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের
খারাপ কর্মকাণ্ডের জন্য ধংস
হবেনা. যারা খারাপ মানুষের এসব
কর্ম-কাণ্ড দেখেও কিছু
করেনা তাদের জন্যই ধংস হবে !
—আইনস্টাইন ★
★ এক ছেলে একটি মেয়েকে প্রপোজ করলে মেয়েটি না করে দেয়। ছেলেটি হাসিমুখে তার বন্ধুদের কাছে ফিরে আসে।
বন্ধুঃ কিরে তোর প্রপোজ না করে দিলো আর তুই হাসছিস?
ছেলেঃ আমার কি? আমি কাঁদবো কেনো?
বন্ধুঃ কারন ও তোকে না করে দিয়েছে।
ছেলেঃ আরে ধুর!! আমি এমন একজনকে হারালাম যে আমাকে একটুও ভালোবাসে না।আর ও যাকে হারালো সে তার জীবনের চেয়েও ওকে বেশি ভালোবাসতো। তো কাঁদার কথা কার? আমার নাকি ওর? ★
★ একজন সফল ব্যক্তি সেই যে গড়ে তুলতে পারে শক্ত ভিত সেইসব ইট-পাথর দিয়ে যা কিনা তার দিকেই লোকে ছুঁড়েছিল ! আত্মবিশ্বাসের সাথে দিনটা শুরু করো… ★
★ একটা কথা বলে রাখি । নিজের সুখের দায়িত্ব অন্য কারো হাতে দিওনা । কারন……. সে হারিয়ে গেলে সুখ টা ও হারিয়ে যাবে । মাঝখান থেকে করবে তুমি কষ্ট………. ★
★ একটা জাহাজ যতক্ষন বন্দরে আছে,
ততক্ষন সে নিরাপদ..
কিন্তু জাহাজটি কি তার জন্যেই তৈরী? ★
★ একটা দরজা বন্ধ হয়ে গেলে আর একটা দরজা খুলে যায়..
কিন্তু কখনো কখনো আমরা বন্ধ হয়ে যাওয়া দরজাটার দিকে তাকিয়ে এত লম্বা সময় ধরে বিলাপ করি,যে খোলা দরজাটা আমাদের চোখেই পড়ে না… ★
★ একটা পাখি কখনো উঁচু ডালে বসতে ভয় পায় না…
কারণ সে জানে যে যতই বিপদ হোক,সে পড়ে যাবে না…কারণ তার কাছে ওড়ার আত্মবিশ্বাস আছে…
এর থেকে শিক্ষা নাও যে জীবনে কখনো ঝুঁকি নিতে ভয় পেও না…নিজের উপর বিশ্বাস রাখো…
তাহলেই সাফল্য তোমার কথা শুনবে… ★
★ একটা সঠিক সিদ্ধান্ত তোমার আত্মবিশ্বাসকে দ্বিগুন করে দেয়,
আর একটা ভুল সিদ্ধান্ত দ্বিগুন করে দেয় তোমার অভিজ্ঞতাকে..
তাই যে অবস্থাতেই থাকো না কেন,
চিন্তা কোরো না… ★
★ একটা সময় অবধি ভদ্রভাবে সবকিছু সহ্য করা যায়,
কিন্তু তার পরে,
সবাইকেই বলতে হয়,
\”ব্যাস!আর নয়…\” ★
★ একটামাত্র সময়েই পেছনে ফিরে তাকাবে,
যখন তোমার এটা জানতে ইচ্ছা করবে যে তুমি আসলে কতটা দূর অবধি পৌঁছেছ! ★
★ একটি ফুলকে বেশি কাছ থেকে দেখতে গেলে যেমন তার পরাগ আপনার ক্ষতি করতে পারে; তেমনি জীবন নামক ফুলটাকে বেশি নাড়াচাড়া করতে গেলে তা মলিন হয়ে যেতে পারে। ★
★ একটি হাঁস সারাদিন পানিতে থাকেলেও, তার গায়ে পানি লেগে থাকে না, ঝরে পড়ে।
তেমনি মা তাঁর সন্তানকে যতো ই খারাপ কথা বলে ফেলুন না কেনো, তা সন্তানের গায়ে লাগে না। ★
★ একদম নিখুঁত মানুষ খুঁজতে যেও না ,বিধাতা মানুষের ভিতর কিছু কিছু খুত মিশিয়ে দিয়েছে; বেশি নিখুঁত মানুষ খুঁজতে গেলে, তুমি ভালোবাসার কোনো মানুষই পাবে না..!! ★
★ একবারে কঠিন কিছু করা কঠিন কাজ…
তার বদলে তুমি যদি ছোট ছোট জিনিসগুলো ভালোবেসে করো,তাহলেই একদিন অনেক বড় কিছু করার পথে তুমি বাকিদের থেকে অনেকটা এগিয়ে থাকবে… ★
★ এমন একদিন নিশ্চই আসবে যেদিন এমন কেউ তোমার জীবনে আসবে যে তোমার অতীত নিয়ে মাথা ঘামাবে না কারণ সে তোমার সাথে বাকি ভবিষ্যতটা মন দিয়ে কাটাতে চাইবে… ★
★ এমন কাউকে ভালবেস না যার কাছে প্রয়োজন ব্যতীত তোমার আর কোন মূল্য নেই । তাকেই ভালবেস যে প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে তোমার প্রয়োজন অনুভব করবে ★
★ কখনো অন্যের সঙ্গে নিজের তুলনা করবে না। যখনই আপনি তুলনা করবেন তখন আসলে আপনি নিজেই নিজেকে ছোট করবেন।।।।
~~ বিল গেটস
প্রতিষ্ঠাতা, মাইক্রোসফট ★
★ কখনো কখনো আমাদের মধ্যে সেই সবচেয়ে বেশী শক্তিশালী হয় যে সবার সামনে ভীষণ হাসে,
দরজা বন্ধ করে কাঁদতে ভালবাসে…
আর নিজের সাথে নিজে যুদ্ধ করে যায় সবার অজান্তে…. ★
★ কখনো কখনো কাউকে ভুলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়াটা কঠিন.,
কিন্তু…
একবার যদি আপনি সামনে এগিয়ে যেতে পারেন…
তবে পেছন ফিরে দেখবেন আপনার জীবনের শ্রেষ্ঠ সিদ্ধান্তটাই আপনি নিয়েছিলেন ★
★ কখনো কখনো জীবনে এগিয়ে চলতে হলে ঘুরে দাঁড়াতে হয়,এর মানে এই নয় যে তোমার সময়টা নষ্ট হল,
কারণ,এখন তুমি এখন এমন অনেক কিছু জানো,
যা আগে কখনো জানতে না… ★
★ কখনো তাদের নিয়ে বেশি চিন্তা কোরো না,
যারা তোমার পেছনে তোমার নিন্দা করে,
কারণ তারা তোমার পেছনে আছে কোনো না কোনো কারণে! ★
★ কখনো পড়ে না যাওয়াটা প্রশংসার যোগ্য না,
কিন্তু পড়ে গিয়ে কত তাড়াতাড়ি তুমি নিজেকে সামলে নিচ্ছ, সেটা প্রশংসার যোগ্য… ★
★ কখনো ভেবো না যে অন্য কেউ তোমার চেয়ে বেশী আশীর্বাদের অধিকারী….আসলে আমরা সবাই-ই ভিন্ন ভিন্ন ভাবে ঈশ্বরের আশীর্বাদপ্রাপ্ত… ★
★ কখনো ই কারো এমন প্রশংসা করবেন না। যে প্রশংসা কারো মনে প্রশ্নের সৃষ্টি করতে পারে। ★
★ কখনোই সেই মানুষটাকে কষ্ট দিও না, যাকে কষ্ট দিলে তার দ্বিগুন কষ্ট তোমার নিজের হয়। ★
★ কাউকে আবেগের ভালোবাসা দিওনা, মনের ভালোবাসা দিও! কারণ আবেগের ভালবাসা ১দিন বিবেকের কাছে হেরে যাবে আর মনের ভালোবাসা চিরদিন থেকে যাবে… ★
উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাণী শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ
★“ সাহস নিয়ে বেঁচে থাকো না হয় মরে যাও॥ ” – মেরিডিথ
★বুদ্ধিুমান লোক জরুরী কাজেই তার জীবন ব্যয় করে।-প্লেটো
★ “ ওগো অকরুণ, কী মায়া জানো, মিলনছলে বিরহ আনো ”- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
★“ পরিপূর্ণ তৃপ্তি নিয়ে কুঁড়ে ঘরে থাকাও ভালো, অতৃপ্তি নিয়ে বিরাট অট্টালিকায় থাকার কোন সার্থকতা নেই॥ ” – উলিয়ামস হেডস
★চিন্তা কর বেশী, বল কম, লেখো তার চেয়েও কম। – জনরে
★“ অনুকরণ নয়, অনুসরণ নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন॥ ” – ডেল কার্নেগি
★যে মানুষ ভূল করে না বস্তুবে সে কিছুই করে না। – স্যার জন ফিলিপস
★আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী ‘পরে, সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে। – কামিনী রায়
★বিখ্যাত লোকদের শুধু প্রসংসাই করবে না, তাঁদের অনুকরন ও করবে।- উইলস
★“ আমাকে আমার সফলতা দ্বারা বিচার করো না; ব্যর্থতা থেকে কতবার আমি ঘুরে দাঁড়িয়েছে তা দিয়ে আমাকে বিচার করো ”- নেলসন ম্যান্ডেলা
★“যে কোন কিছুতে ভীত নয়; সে নয়, বরঞ্চ যে ভয়কে জয় করে সেই হচ্ছে প্রকৃত সাহসী।”- নেলসন ম্যান্ডেলা
★“ সবাই তোমাকে কষ্ট দিবে, তোমাকে শুধু এমন একজন কে খুঁজে নিতে হবে যার দেয়া কষ্ট তুমি সহ্য করতে পারবে ”- হুমায়ূন আহমেদ
★“ সোহাগের সঙ্গে রাগ না মিশিলে ভালবাসার স্বাদ থাকেনা – তরকারীতে লঙ্কামরিচের মত ”- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
★“ তোমার প্রজাপতির পাখা
আমার আকাশ-চাওয়া মুগ্ধ চোখের
রঙিন স্বপন মাখা ।
তোমার চাঁদের আলোয়
মিলায় আমার দুঃখ-সুখের সকল অবসান “- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
★“ আমি তোমারি বিরহে রহিব বিলীন, তোমাতে করিব বাস–
দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী, দীর্ঘ বরষ-মাস ।
যদি আর-কারে ভালোবাস, যদি আর ফিরে নাহি আস,
তবে তুমি যাহা চাও তাই যেন পাও, আমি যত দুখ পাই গো ”- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
★“ মাখে আকাশের গভীর শান্তি,
আমি বসে থাকি প্রিয় আগুনের বেদনার ঘ্রানে
প্রতীক্ষমান মহুয়া-মুগ্ধ মাটি ”- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
★“ এইভাবে এই শূন্য করতলে আমি কি তোমায় লিখেছিলাম
তোমার একান্ত নাম ভালোবাসা, কুয়াশার বিনিদ্র শিশির! ”- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
★“ চোখ কেড়েছে চোখ
উড়িয়ে দিলাম ঝরা পাতার শোক ”- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
★“ তুমি রেশমী হাতে বুলোতে পরশ
রাত্রি নিশ্চুপ হেঁটে যেতো শরীর বেয়ে ”- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
★“ প্রেম হল ধীর প্রশান্ত ও চিরন্তন ”- কাজী নজরুল ইসলাম
Download full app from the link given below : https://play.google.com/store/apps/details?id=com.arefin.bani
চরম বাস্তব কিছু তেতো কথা। – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো চরম বাস্তব কিছু তেতো কথা। ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।
★অন্যের জন্য অনেক নীতি বাক্য বলা যায় কিন্তু সেগুলো নিজের মধ্যে ফলানোই দুষ্কর।
★আদর্শ বিহীন শিক্ষক ফল বিহীন বৃক্ষের মত যার গোড়ায় মাটি নেই।
★লোহা বলে সোনা তুই এত অমূল্য দামী,মোর দাম কম কি তোর সুরক্ষার পাহারাদার আমি।
★সিংহের বাচ্ছা বিড়ালের আশ্রয়ে থাকলেও সে থাবা দিয়ে শিকার ধরতে ভুলে না।
★আঁধার না থাকলে যেমন আলো মূল্যহীন,ভুল না থাকলে তেমন শুদ্ধ মান হীন।
★কালের আবর্তে মানুষ হারায় মনুষ্যত্ব হারায় না।
★সে সহে সে রহে, অসহনীয় লোক হারাতে বসে।
★কবিরা কবিত্ব খুজে ভাবনার দুয়ারে বিরক্তি তার প্রাচীর।
আরো দেখুন –
★পোষাক পরিচ্ছদ ব্যক্তির সমাদৃতার মাপকাঠি নয় তবু এটা না হলেই নয়।
★কম খাওয়া,কম কথা,কম ঘুম সংযমের পাথেয়।
উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় চরম বাস্তব কিছু তেতো কথা। শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ
লিখেছেন – মাওলানা আবদুল হাই
*সাফল্য একটি পরিপূর্ণ শিক্ষক। এটি স্মার্ট মানুষের চিন্তায় তারা কখনো ব্যর্থ হবে না এটি ঢুকিয়ে দেয়।
*যখন তোমার পকেট ভর্তি টাকা থাকবে তখন শুধুমাত্র তুমি ভুলে যাবে যে ‘তুমি কে? but যখন তোমার পকেট ফাঁকা থাকবে তখন সমগ্র দুনিয়া ভুলে যাবে ‘তুমি কে?
*পৃথিবী পরিবর্তন করে ফেলতে চাইলে বিয়ের আগেই করো। বিয়ের পরে পৃথিবী পরিবর্তন তো পরের কথা, টিভির চ্যানেলই পরিবর্তন করতে পারবে না।
*আমি কোন কঠিন কাজ করার জন্য , সবসময় একজন , অলস বাক্তিকে পছন্দ করবো, কারন সে ওই কাজটি করার , একটি সহজ উপায় বের করবে।
*আপনার সবচেয়ে অখুশি কাস্টমাররাই আপনার শিক্ষা নেওয়ার সবচেয়ে বড় উৎস। অর্থাৎ আপনার অসন্তুষ্ট ক্রেতাদের থেকেই আপনি শিক্ষাগ্রহণ করতে পারবেন। তাদের সকল অভিযোগই হচ্ছে শিক্ষার মূল উৎস।
*আপনি যদি কোন কিছু ভালো , ভাবে করতে না পারেন , অন্তত চেষ্টা করুন।
*আপনি যদি গরীব হয়ে জন্ম নেন তাহলে এটা আপনার দোষ নয়, but যদি গরীব থেকেই মারা , যান তবে সেটা আপনার দোষ।
*আমরা যদি পরবর্তী শতাব্দীর, কথা চিন্তা করি তবে তারাই, নেতা হবে যারা অন্যদের ক্ষমতায়ন করে।
*আমাদের এমন কিছু মানুষ, প্রয়োজন যারা আমাদেরকে, তাদের মতামত জানাবে, এভাবেই আমরা উন্নতি করতে পারব।
*সবচেয়ে অসুখী মানুষের প্রতি লক্ষ্য করুণ, অনেক কিছু শিখতে পারবেন।
*আমাদেরকে প্রচুর টাকা ঢালতে হবে আমাদের স্বভাবের পেছনে, যদি তা আমরা বদলাতে চাই।
* ১টি নির্দিষ্ট সময়ে গিয়ে অর্থের কোন উপযোগিতা আমার কাছে নেই। ১টি সংস্থা গঠন এবং তা থেকে প্রাপ্ত সম্পদ বিশ্বের দরিদ্রতম স্থানে প্রদান করাতেই এর উপযোগিতা নিহিত।
*১বার পরীক্ষায় কয়েকটা , বিষয়ে আমি ফেল করেছিলাম, কিন্তু আমার বন্ধু সব বিষয়েই পাশ করে। এখন সে মাইক্রোসফটের ১জন , ইঞ্জিনিয়ার আর আমি , মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা।
*জীবন কতগুলো পরীক্ষার , সেমিষ্টারে বিভক্ত নয়। এখানে কোনই গ্রীষ্মকালীন ছুটি নেই , এবং খুব কম সংখ্যক লোকই তোমার , সামর্থ্য চেনাতে সাহায্য করতে আসবে।
*পুঁজিবাদ ১টি বিস্ময়কর ব্যাপার যা , মানুষের মাঝে প্রেরণা যোগায়। ইহার কারনে কিছু উদ্ভাধন হতে পারে, কিন্তু এ পৃথিবীর সকল এলাকার , জন্য এটা মঙ্গলজনক নয়।
*আমি এটা বিশ্বাস করি যে, আপনি যদি মানুষদের সমস্যা দেখান , এবং তার সমাধানও দেখান তবে , মানুষ স্থানান্তর হবে।
*সফলতা উৎযাপন করা ভালো , তবে ব্যর্থতার দিকেও , নজর দিতে হবে।
*আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন আমার সত্যি সত্যি, অনেক অনেক স্বপ্ন ছিল। আর এ স্বপ্ন তৈরি হয়েছিল, কারণ আমার অনেক অনেক, পড়ার সুযোগ ঘটেছিল।
*কে বলেছে আমরা দারিদ্র্য কিংবা , রোগব্যাধিকে মির্মূল করতে পারব না? আমরা অবশ্যই পারব৷ , সমস্যা যত বড়ই হোক না কেন, আশা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে, নতুন কিছু উদ্ভাবন করতে অনুপ্রেরণা জোগায়৷ কিন্তু সমস্যাকে নিজের চোখে না , দেখলে শুধু আশা দিয়ে , সমস্যা সমাধান করা যায় না৷
*আমি হতাশাবাদীদের দলে নই৷ কিন্তু আমাদের স্বীকার করতে হবে যে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনকে যদি আমরা বৈষম্য দূরীকরণের কাজে না লাগাই, তাহলে ভবিষ্যতে আমরা এমন সব উদ্ভাবন নিয়ে বসে থাকব, যা পৃথিবীকে আরও বিভক্ত করে ফেলবে৷ উদ্ভাবন দিয়ে কী হবে, যদি তা স্কুলে শিক্ষার মান না বাড়ায়? যদি ম্যালেরিয়া নির্মূল করা না যায়, দারিদ্র্য দূর করা সম্ভব না হয়, দরিদ্র কৃষকের অন্নের নিশ্চয়তা না থাকে?
*তোমরা স্নাতকেরা অসংখ্য উদ্ভাবনে নেতৃত্ব দেবে, পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে যাবে৷ তোমাদের বয়সে আমি পৃথিবীকে যতটা চিনতাম, আমি বিশ্বাস করি, আজ তোমরা তার চেয়ে অনেক বেশি জানো৷ আমি যা করেছি, তোমরা তার চেয়ে অনেক বেশি কিছু করতে পারবে, যদি তোমরা এতে তোমাদের মনপ্রাণ ঢেলে দাও৷ আমি সেই প্রত্যাশায় রইলাম৷
৫০ বছর বয়স হওয়ার পর তোমার জ্ঞান ও সম্পদকে নতুনদের সাহায্য করার কাজে লাগাও। কারণ তারা যে কোনও কাজ তোমার চেয়ে ভালো পারবে।
*যদি আমরা সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত কাজ করি, তবে এটা কোনও হাই-টেক কোম্পানী নয়, এবং আলিবাবা কোনওদিন সফল হবে না। যদি আমাদের মাঝে ৮টা-৫টা কাজ করার মনোভাব থাকে, তবে আমাদের অন্যকিছু করা উচিৎ।
*আমরা যদি ১টি ভালো টিম হই, এবং লক্ষ্য সম্পর্কে আমাদের পরিস্কার ধারণা থাকে, তবে আমাদের ১ জন ওদের ১০ জনকে হারাতে পারবে।
*আমি ব্যর্থ হলেও কোনও সমস্যা ছিল না। অন্তত আমার আইডিয়াটা মানুষ জানতো। আমি সফল না হলেও, অন্যকেউ নিশ্চই হতো।
*প্রতিটি মানুষের ১টি স্বপ্ন থাকা উচিৎ।
*তোমার সাথে যদি ১টি বিষয়কে আলাদা আলাদা দৃষ্টিভঙ্গীতে দেখা বেশ কিছু লোক থাকে, তবে তোমার জন্য বিজয়ী হওয়া সহজ হবে। *অন্যের সাফল্যের বদলে, অন্যের ভুল থেকে শেখার চেষ্টা করো। বেশিরভাগ মানুষ মোটামুটি একই রকম কারণে ব্যর্থ হয়। অন্যদিকে সফল হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে।
*আমি নিজেকে অন্ধ বাঘের পিঠে বসা ১জন অন্ধ মানুষ ভাবি।
*মানুষের কোনও ধারণাই নেই, সে আসলে কতটা ক্ষমতা রাখে!
*আজকাল টাকা কামানো খুব সোজা। but বলার মত পরিমান টাকা কামানোর পাশাপাশি, একই সময়ে সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন ও পৃথিবীকে উন্নত করা খুব কঠিন কাজ।
*আমার কাজ হলো, অন্যদের কাজ খুঁজে , পেতে সাহায্য করা।
*যদি বিরাট কোম্পানী হতে চাও, তবে চিন্তা করো মানুষের সমস্যাটি, তুমি সমাধান করতে পারো। মানুষের সমস্যা সমাধান, করতে পারাটাই মূল ব্যাপার।
*ব্যবসায় সফল হতে হলে প্রতিযোগীদের ওপর নজরদারী বন্ধ করো। এর বদলে তোমার ক্রেতাদের , প্রতি মনযোগী হও।
*১জন নেতার সহ্যক্ষমতা অনেক বেশি হওয়া উচিৎ। তার কর্মীরা যা সহ্য করতে পারবে না, সে যেন তা সহ্য করতে পারে।
*যখন তুমি আকারে ছোট, তোমার গায়ের শক্তির বদলে, মগজের শক্তির ওপর ভরসা করা উচিৎ।
*যাত্রা যত কঠিনই হোক, ১ম দেখা স্বপ্নটা তোমার প্রতিদিন দেখে যাওয়া উচিৎ। এটা তোমাকে অনুপ্রেরণা দেবে, আর হতাশা থেকে বাঁচাবে।
*সবাই তোমাকে পছন্দ করবে – এটা অসম্ভব। But এটা খুবই সম্ভব যে, সবাই তোমাকে সম্মান করবে।
*তারা আমার নাম দিয়েছে, পাগল জ্যাক। আমি মনে করি পাগল খুব একটা খারাপ নয়। আমরা পাগল, কিন্তু আমরা বোকা নই।
*তুমি যদি ২১ শতককে জিততে চাও, তবে অবশ্যই তোমাকে অন্যদের , উন্নতির জন্য কাজ করতে হবে । নিশ্চিত করো, যেন তারা, তোমার চেয়েও ভালো হয়।
*আমি কখনও ভাবিনি, আমার টাকা শুধুই আমার সম্পদ। এটা আসলে সবার সম্পদ।
*অতীতের সাফল্য হয়তো তোমাকে ভবিষ্যতের ব্যর্থতার দিকে নিয়ে যাবে। But তুমি যদি প্রতিটি ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিতে পারো, তবে দিন শেষে তুমি ১জন সফল মানুষই হবে।
*মনকে উন্নত করো, সংস্কৃতিকে উন্নত করো, নীতিকে উন্নত করো, আর অবশ্যই, জ্ঞানকে উন্নত করো।
*একজন নেতাকে অবশ্যই, স্বপ্নদর্শী হতে হবে। সেই সাথে, ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারণা , করার ক্ষমতা তার অনুসারীর, চেয়ে বেশি হতে হবে ।
*তুমি অবশ্যই তোমার প্রতিযোগীর থেকে শিখবে। But কখনওই কপি করতে যাবে না। কপি করেছ, কি মরেছ !!
*তুমি অনেক মানুষের চিন্তাকে, কোনওভাবেই ১ করতে পারবে না। , But তুমি ১টি লক্ষ্যকে সবার লক্ষ্য বানাতে পারবে।
*তুমি কি বলেছ, তা পৃথিবী মনে রাখবে না। but তোমার কাজকে চিরদিন মনে রাখবে |
*যতক্ষণ হাল না ছাড়ছেন, ততক্ষণ আপনার জেতার সম্ভাবনা আছে। হাল ছেড়ে দেয়াই সবচেয়ে বড় পরাজয়
!
*যদি ৯টি খরগোশকে মাঠে চরতে দেখেন, এবং আপনার উদ্দেশ্য হয় তাদের মাঝে ১টি ধরা। তাহলে ১টির ওপরই মনযোগ দিন !!
*৩০ বছর বয়সের আগে ১টি ছোট, কোম্পানীতে কাজ করুন। সেখানে আপনি ধৈর্য ধরা ও , স্বপ্ন দেখা শিখতে পারবেন ।
*আপনার মাঝে যে জিনিসটি থাকা সবচেয়ে জরুরী, তা হল ধৈর্য।
*তরুণদের সাহায্য করুন। ছোটদের দেখে রাখুন। কারণ ছোটরা একদিন বড় হবে। তারা তাদের মনে আপনার বপন করা বীজ ধারণ করবে। আর যখন তারা বড় হবে, তারা এই পৃথিবীকে বদলে দেবে !
*জীবনে ১বার হলেও কোনও কিছুর জন্য মন প্রাণ উজাড় করে কাজ করো। নিজেকে বদলানোর চেষ্টা করো। এতে খারাপ কিছু হতেই পারে না !!
*সমস্যা আর অভিযোগ যেখানে যত বেশি, সেখানে সুযোগও তত বেশি !! যদি তুমি পয়ত্রিশ বছর বয়সেও গরিব থাকো, তবে তা শুধুই তোমার দোষ !!
*যদি তুমি পয়ত্রিশ বছর বয়সেও গরিব থাকো, তবে তা শুধুই তোমার দোষ !!
*যদি চেষ্টাই না করো, তবে কিভাবে বুঝবে যে, তুমি পারতে কি পারতে না?
*আজকের দিনটি কঠিন, কাল হবে অন্ধকার, তারপর সূর্যকে উঠতেই হবে !
*যদি তোমার স্বপ্ন দেখার সাহস থাকে, আর সেই স্বপ্নের জন্য যদি মরতে রাজি থাকো, তবে টাকার অভাব কোনও বাধাই হবে না !
প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো শিক্ষামূলক জনপ্রিয় উক্তি। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।
*রাগের মাথায় কখনো সিদ্ধান্ত নিবেন না এবং যখন খুব খুশী থাকবেন তখন কোন প্রতিশ্রুতি দিবেন না হয়তো পরে এই দুটি কাজের জন্য আপনার ভুঁগতে হবে, না হয় চরম মূল্য দিতে হবে ।
*বিশ্বাস লাইফকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস লাইফকে দুর্বিসহ করে তোলে – মিল্টন *দুর্ভাগ্যবান তো তারাই যাদের প্রকৃত দোস্ত নেই। – অ্যারিস্টটল
*যতক্ষন পর্যন্ত নিজেকে অক্ষম ভাবে, তাকে কেউ সাহায্য করতে পারে না।
* যেখানে পরিশ্রম নেই সেখানে সাফল্য ও নেই । -উইলিয়াম ল্যাংলয়েড
*জালেমকে ক্ষমা করা মজলুমের উপর জুলুম করার সামিল। -হযরত ওমর রাঃ
*১ জন আহত ব্যক্তি তার যন্ত্রনা যত সহজে ভুলে যায়, একজন অপমানিত ব্যক্তি তত সহজে অপমান ভোলে না । -জর্জ লিললো
*কারো অতীত জেনোনা, বর্তমানকে জানো এবং সে জানাই যথার্থ । -এডিসন
*আহাম্মকের কথার প্রতিবাদ করো না, করলে তুমিই আহাম্মক হয়ে যাবে ! -হযরত আলী (রাঃ
*নিঃশঙ্গতারও ভয়ানক সুন্দর ১টি গুন রয়েছে এটা কখনোই আপনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবে না ।
*ভাল লাগা এমন এক জিনিস যা ১বার শুরু হলে সব কিছুই ভালো লাগতে থাকে!
*মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে-অকারণে বদলায় !
*প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকলে রস নিবিড় হয় না! *লাইফে কিছু কিছু প্রশ্ন থাকে যার Ans কখনও মিলেনা ! কিছু কিছু ভুল থাকে, যা শোধরানো যায়না ! আর কিছু কিছু কষ্ট থাকে , যা কাউকে বলা যায়না !!
*আনন্দকে ভাগ করলে ২টি জিনিস পাওয়া যায়; একটি হচ্ছে জ্ঞান এবং অপরটি হচ্ছে প্রেম।
*কিছু কিছু মানুষ সত্যি খুব অসহায়। তাদের ভালোলাগা মন্দলাগা, ব্যথা বেদনা গুলো বলার মত কেউ থাকে না। তাদের কিছু অবাক্ত কথা মনের গভীরেই রয়ে যায়, আর কিছু কিছু স্মৃতি – ১ সময় পরিনত হয় দীর্ঘ শ্বাসে।
উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় শিক্ষামূলক জনপ্রিয় উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ
ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও খ্যাতিমান পরমাণুবিজ্ঞানী আবুল পাকির জয়নাল আবেদিন আবদুল কালাম। জীবনে অনেক চড়াই উৎরাই পার হয়েছেন এপিজে আবদুল কালাম। জীবন তাঁকে শিখিয়েছে অনেক কিছু। জীবন থেকে নেওয়া সেসব শিক্ষার কথা খুব সহজ করে বলতেন তিনি। তার বিখ্যাত উক্তি সমূহ যে কারো জীবনকে পাল্টে দিতে পারে। বিভিন্ন সময়ে বলা উনার কিছু উক্তি দেওয়া হল……
(১) স্বপ্ন সত্যি করার আগে স্বপ্ন দেখতে হবে।
(২) ওটা স্বপ্ন নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখ, স্বপ্ন তা-ই যা তোমাকে ঘুমোতে দেয় না।
(৩) একটি দেশকে যদি দুর্নীতিমুক্ত করতে হয় ও দেশের সব মানুষকে যদি সুন্দর মনের করে গড়ে তুলতে হয় তাহলে আমি মনে করি সমাজের তিন ধরনের মানুষ সে কাজটি করতে পারেন। তারা হলেন- একজন বাবা, একজন মা এবং একজন শিক্ষক।
(৪) সফলতার গল্পে কেবল একটি বার্তা থাকে। কিন্তু ব্যর্থতার গল্পে সফল হওয়ার উপায় থাকে।
(৫) বৃষ্টির সময় প্রত্যেকটি পাখিই কোথাও না কোথাও আশ্রয় পায়। কিন্তু ঈগল মেঘের উপর দিয়ে উড়ে বৃষ্টিকে এড়িয়ে যায়।
(৬) আমি সুদর্শন নই। কিন্তু আমি আমার হাত তার জন্য বাড়িয়ে দিতে পারি যার সাহায্য প্রয়োজন। সৌন্দর্য হৃদয়ে, মুখে নয়।
(৭) কাউকে হারিয়ে দেয়াটা খুব সহজ, কিন্তু কঠিন হলো কারো মন জয়।
(৮) শুধুমাত্র সাফল্যর গল্প পড়বেন না, এখানে শুধু একটা বার্তাই পাবেন। ব্যথতার গল্প গুলো পড়েন তাহলে সফল হওয়ার অনেক গুলো আইডিয়া ও পেয়ে জাবেন।
(৯) আপনি আপনার ভবিষ্যৎ পরিবর্তন করে দিতে পারবেন না, কিন্তু আপনি আপনার অভ্যাসগুলো পরিবর্তন করতে পারবেন। আর এটাই আপনার ভবিষ্যৎ পরিবর্তন করে দিবে।
(১০) একটা ভালো বই ১০০ জন বন্ধুর সমান, কিন্তু একজন ভালো বন্ধু একটা লাইব্রেরীর সমান।
(১১) আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম ব্যথতা নামক রোগকে মারার সবচেয়ে বড় ওষুধ। এটাই আপনাকে একজন সফলকাম মানুষে পরিণত করবে।
(১২) নিজেকে একা মনে হলে আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। পৃথিবীটা আমাদের বন্ধু। যারা কাজ করে ও স্বপ্ন দেখে প্রকৃতি তাঁদের সাহায্য করে।
(১৩) যদি সূর্য হতে চাও তবে সূর্যের মতো নিজেকে পোড়াও।
(১৪) মানুষের জীবনে প্রতিবন্ধকতা থাকা দরকার। বাধা না থাকলে সফলতা উপভোগ করা যায় না।
(১৫) জীবন এক কঠিন খেলা। সত্যিকারের মানুষ হয়ে উঠতে পারলেই এ খেলায় জেতা যায়।
(১৬) তিনজনই পারেন একটি দেশ বা জাতিকে বদলাতে। তাঁরা হলেন, বাবা, মা ও শিক্ষক।
(১৭) কেউ যখন অসাধারণ হওয়ার জন্য জ্ঞান অর্জন করে তখন সে আসলে আর সবার মতোই সাধারণ হয়ে যায়।
(১৮) নেতা সমস্যায় ভয় পাবেন না। বরং সমস্যার মোকাবিলা করতে জানবেন। তাঁকে কাজ করতে হবে সততার সঙ্গে।
(১৯) প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমার জন্য সবচেয়ে কঠিন কাজ ছিল আদালতের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সম্মতি দেওয়া। আমি মনে করি পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে মানুষ অপরাধ করে। অপরাধের জন্য দায়ী সমাজ বা অর্থনৈতিক ব্যবস্থা। কিন্তু সেই ব্যবস্থাকে আমরা শাস্তি দিতে পারি না। শাস্তি দিই ব্যবস্থার শিকার মানুষদের।
(২০) স্বপ্ন, স্বপ্ন, স্বপ্ন। স্বপ্ন দেখে যেতে হবে। স্বপ্ন না দেখলে কাজ করা যায় না।
(২১) যারা পরিশ্রম করেন সৃষ্টিকর্তা তাঁদের সাহায্য করেন।
(২২) স্বপ্নবাজরাই সীমা ছাড়িয়ে যেতে পারেন।
(২৩) উন্নত ও নিরাপদ ভারত রেখে যেতে পারলেই পরের প্রজন্ম আমাদের মনে রাখবে।
(২৪) মন থেকে যারা কাজ করে না তাঁদের জীবন ফাঁপা। সাফল্যের স্বাদ তাঁরা পায় না।
(২৫) সত্যি হওয়ার আগ পর্যন্ত স্বপ্ন দেখে যেতে হবে।
(২৬) কেবল বিশেষ সময়ে নয় সবসময় নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করে যেতে হবে।
(২৭) তরুণদের নতুন চিন্তা করতে হবে, নতুন কিছু ভাবতে হবে, অসম্ভবকে সম্ভব করতে হবে। তবেই তারুণ্যের জয় হবে।
(২৮) উদার ব্যক্তিরা ধর্মকে ব্যবহার করে বন্ধুত্বের হাত বাড়ান। কিন্তু সংকীর্ণমনস্করা ধর্মকে যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে।
(২৯) এখন বিজ্ঞান জানতে ইংরেজি জানা দরকার। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি দুই দশকের মধ্যে আমাদের ভাষায় বিজ্ঞানচর্চা শুরু হবে। আর তখন আমরা জ্ঞানবিজ্ঞানে জাপানিদের মতো এগিয়ে যাব।
(৩০) সেই ভালো শিক্ষার্থী যে প্রশ্ন করে। প্রশ্ন না করলে কেউ শিখতে পারে না। শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন করার সুযোগ দিতে হবে।
(৩১) যদি আমরা স্বাধীন হতে না পারি কেউ আমাদের শ্রদ্ধা করবে না।
(৩২) গভীর দুঃখে বা প্রচণ্ড আনন্দে মানুষ কবিতা লেখে
(৩৩) বিজ্ঞান মানুষের জন্য উপহার। ধ্বংসের জন্য বিজ্ঞান নয়।
(৩৪ স্বপ্ন, স্বপ্ন, স্বপ্ন। স্বপ্ন কাজের অনুপ্রেরণা জোগায়।
(৩৫) আমি সুপুরুষ নই। কিন্তু যখন কেউ বিপদে পড়েন আমি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিই। সৌন্দর্য থাকে মানুষের মনে। চেহারায় নয়।
(৩৬) যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর, দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না। কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর, অমর্যাদা কর, ফাঁকি দাও, তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।’
৩৭) আমি আবিষ্কার করলাম সবচেয়ে দ্রুতগতিতে বেশী বিক্রি হয়ে যায় সিগারেট ও বিড়ি। অবাক হয়ে ভাবতাম, গরিব মানুষেরা তাদের কঠোর পরিশ্রমে উপার্জিত অর্থ এভাবে ধোঁয়া গিলে উড়িয়ে দেয় কেন। -উইংস অব ফায়ার-বই
(৩৮) আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। পুরো মহাবিশ্ব আমাদের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ। যারা স্বপ্ন দেখে এবং কাজ করে শুধুমাত্র তাদেরকেই শ্রেষ্ঠটা দেওয়ার জন্য চক্রান্তে লিপ্ত এই বিশ্ব।’
(৩৯) আমরা প্রত্যেকেই ভেতরে ঐশ্বরিক আগুন নিয়ে জন্মায়। আমাদের চেষ্টা করা উচিত এই আগুনে ডানা যুক্ত করার এবং এর মঙ্গলময়তার আলোয় জগত পূর্ণ করা। -উইংস অব ফায়ার-বই
(৪০) আমরা শুধু সাফল্যের উপরেই গড়ি না, আমরা ব্যর্থতার উপরেও গড়ি। -উইংস অব ফায়ার-বই
(৪১) আমি এ কথা বলব না যে আমার জীবন অন্য কারো জন্য রোল মডেল হতে পারে। কিন্তু আমার নিয়তি যেভাবে গড়ে উঠেছে তাতে গরিব শিশুরা হয়তো বা একটু সান্ত্বনা পেতে পারে। -উইংস অব ফায়ার-বই
(৪২) উৎকর্ষতা একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং এটি কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়।’
(৪৩) একজন খারাপ ছাত্র একজন দক্ষ শিক্ষকের কাছ থেকে যা শিখতে পারে তার চেয়ে একজন ভালো ছাত্র একজন খারাপ শিক্ষকের কাছ থেকে অনেক বেশী শিখতে পারে । ⇾উইংস অব ফায়ার
(৪৪) দ্রুত কিন্তু কৃত্রিম আনন্দের পেছনে না ছুটে বরং নিখাদ সাফল্য অর্জনের জন্য আরও বেশি নিবেদিত প্রাণ হও। ⇾উইংস অব ফায়ার
(৪৫) প্রথম বিজয়ের পর বসে থাকবেন না। কারণ দ্বিতীয়বার যখন আপনি ব্যর্থ হবেন তখন অনেকেই বলবেন প্রথমটিতে শুধুমাত্র ভাগ্যের জোরে সফল হয়েছিলেন তিনি।
(৪৬) শ্রেষ্ঠত্ব একটি অবিরাম প্রক্রিয়া। এটা কোনো দুর্ঘটনা নয়।
উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় এ পি জে আবদুল কালাম উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ
উপদেশমুলক উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো উপদেশমুলক উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।
১)আগুনকে যে ভয় পায়, সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না –রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(২)পা, বাঙলাদেশে, মাথার থেকে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পদোন্নতির জন্যে এখানে সবাই ব্যগ্র। কিন্তু মাথার যে অবনতি ঘটছে, তাতে কারো কোনো উদ্বেগ নেই –হুমায়ূন আজাদ
(৩)জন্মান্তরবাদ ভারতীয় উপমহাদেশের অবধারিত দর্শন। এ অঞ্চলে এক জন্মে পরীক্ষা দিতে হয়, আরেক জন্মে ফল বেরোয়, দু-জন্ম বেকার থাকতে হয়, এবং ভাগ্য প্রসন্ন হ’লে কোন এক জন্মে চাকুরি মিলতেও পারে –হুমায়ূন আজাদ
(৪)এখানে অসতেরা জনপ্রিয়, সৎ মানুষেরা আক্রান্ত –হুমায়ূন আজাদ
(৫)বাঙালি একশো ভাগ সৎ হবে, এমন আশা করা অন্যায়। পঞ্চাশ ভাগ সৎ হ’লেই বাঙালিকে পুরস্কার দেয়া উচিত– হুমায়ূন আজাদ
(৬)এখন পিতামাতারা গৌরব বোধ করেন যে তাঁদের পুত্রটি গুন্ডা। বাসায় একটি নিজস্ব গুন্ডা থাকায় প্রতিবেশীরা তাঁদের সালাম দেয়, মুদিদোকানদার খুশি হয়ে বাকি দেয়, বাসার মেয়েরা নির্ভয়ে একলা পথে বেরোতে পারে, এবং বাসায় একটি মন্ত্রী পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে– হুমায়ূন আজাদ
(৭)এদেশের মুসলমান এক সময় মুসলমান বাঙালি, তারপর বাঙালি মুসলামান, তারপর বাঙালি হয়েছিলো; এখন আবার তারা বাঙালি থেকে বাঙালি মুসলমান, বাঙালি মুসলমান থেকে মুসলমান বাঙালি, এবং মুসলমান বাঙালি থেকে মুসলমান হচ্ছে। পৌত্রের ঔরষে জন্ম নিচ্ছে পিতামহ– হুমায়ূন আজাদ
(৮)যতোদিন মানুষ অসৎ থাকে, ততোদিন তার কোনো শত্রু থাকে না; কিন্তু যেই সে সৎ হয়ে উঠে, তার শত্রুর অভাব থাকে না– হুমায়ূন আজাদ
(৯)আমাদের যাকে কোনো মূল্য দেয় না, প্রকাশ্যে তার অকুণ্ঠ প্রশংসা করে, আর যাকে মূল্য দেয় প্রকাশ্যে তার নিন্দা করে। শিক্ষকের কোনো মূল্য নেই, তাই তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ; চোর, দারোগা, কালোবাজারি অত্যন্ত মুল্যবান, তাই প্রকাশ্যে সবাই তাদের নিন্দা করে– হুমায়ূন আজাদ
(১০)কোন বাঙালি আজ পর্যন্ত আত্মজীবনী লেখে নি, কেননা আত্মজীবনী লেখার জন্যে দরকার সততা। বাঙালির আত্মজীবনী হচ্ছে শয়তানের লেখা ফেরেশতার আত্মজীবনী– হুমায়ূন আজাদ
(১১)কারো প্রতি শ্রদ্ধা অটুট রাখার উপায় হচ্ছে তার সাথে কখনো সাক্ষাৎ না করা– হুমায়ূন আজাদ
(১২)দুঃসময়ে কোনো অপমান গায়ে মাখতে হয় না –হুমায়ূন আহমেদ
(১৩)নিয়মিত সংসদে যোগ দিলে বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদাকে গাউছিয়া থেকে জামা কিনে দেবার প্রতিশ্রুতি দেন হাসিনা –মতিকণ্ঠ
(১৪)ভবে মানুষ গুরু নিষ্ঠা যার সর্ব সাধন সিদ্ধ হয় তার –লালন
(১৫)পৌরানিক পুরুষেরা সামান্য অভিজ্ঞতা ভিত্তি ক‘রে অসামান্য সব সিদ্ধান্ত নিতেন। যযাতি পুত্রের কাছে থেকে যৌবন ধার ক’রে মাত্র এক সহস্র বছর সম্ভোগের পর সিদ্ধান্তে পৌছেন যে সম্ভোগে কখনো তৃপ্তি আসে না! এতো বড়ো একটি সিদ্ধান্তের জন্যে সহস্র বছর খুবই কম সময় : আজকাল কেউ এতো কম অভিজ্ঞতায় এতো বড়ো একটি সিদ্ধান্ত নেয়ার সাহস করবে না– হুমায়ূন আজাদ
(১৬)এমনভাবে অধ্যায়ন করবে, যেন তোমার সময়াভাব নেই, তুমি চিরজীবী। এমনভাবে জীবনযাত্রা নির্বাহ করবে, যেন মনে হয় তুমি আগামীকালই মারা যাবে। –মহাত্মা গান্ধী
১৭)শৃঙ্খলপ্রিয় সিংহের থেকে স্বাধীন গাধা উত্তম– হুমায়ূন আজাদ
(১৮)প্রাচুর্যের মধ্যে থাকা কালে দুঃখীদের মধ্যে উপদেশ দেয়া খুব ই সহজ –এস.কাইলাস
(১৯)নিন্দুকেরা পুরোপুরি অসৎ হ’তে পারেন না, কিছুটা সততা তাঁদের পেশার জন্যে অপরিহার্য; কিন্তু প্রশংসাকারীদের পেশার জন্য মিথ্যাচারই যথেষ্ট– হুমায়ূন আজাদ
(২০)ঝগড়া চরমে পৌঁছার আগেই ক্ষান্ত হও –হযরত সোলায়মান (আঃ)
(২১)অনুকরণ নয়, অনুসরণ নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন –ডেল ক্যার্নেগি
(২২)কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে? –কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
(২৩)কাউকে জ্ঞান বিতরণের আগে জেনে নিও যে তার মধ্যে সেই জ্ঞানের পিপাসা আছে কি-না। অন্যথায় এ ধরণের জ্ঞান বিতরণ করা হবে এক ধরণের জবরদস্তি। জন্তুর সাথে জবরদস্তি করা যায়, মানুষের সাথে নয়। হিউম্যান উইল রিভল্ট। –আহমদ ছফা
(২৪)তোমার ক্রোধ কে ধমিয়ে রাখ, নচেৎ ক্রোধেই তোমাকে নিঃস্ব করে দিবে –হোরেস
(২৫)সমস্ত জীব-জন্তু ও পশু-পাখির জীবনের বেশীর ভাগ সময় কেটে যায় নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধান করতে গিয়ে। মানুষের জন্যও এটা সত্যি। আমরাও নিরাপদ আশ্রয় খুঁজি –হুমায়ূন আহমেদ
(২৬)যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে –রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(২৭)যদি গুন না থাকে তবে অভিনয় করো –উইলিয়াম শেক্সপিয়র
(২৮)ভীরুরা মরার আগে বারে বারে মরে। সাহসীরা মৃত্যুর স্বাদ একবারই গ্রহণ করে। –উইলিয়াম শেক্সপিয়র
(২৯)যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না –হযরত আলী (রাঃ)
(৩০)পরের কৃত ও অকৃত কার্যের প্রতি লক্ষ্য না রেখে নিজের কৃত ও অকৃত কার্যের প্রতি লক্ষ্য রাখবে –গৌতম বুদ্ধ
(৩১)যিনি তোমার ক্রুটি প্রদর্শন করেন ও তজ্জন্য ভৎর্সনা করেন সেই মেধাবীকে গুপ্তনিধির ন্যায় জানবে –গৌতম বুদ্ধ
(৩২)যিনি উপদেশ দেন, অনুশাসন করেন এবং অসভ্যতা নিবারণ করেন তিনি অসতের অপ্রিয় এবং সৎলোকের প্রিয় হন –গৌতম বুদ্ধ
(৩৩)অর্থহীন সহস্র বাক্য অপেক্ষা একটিমাত্র সার্থক বাক্য যা শুনে লোকে শান্তি লাভ করে তাই শ্রেয় –গৌতম বুদ্ধ
(৩৪)সকলেই দণ্ডকে ভয় করে, জীবন সকলের প্রিয়। সুতরাং নিজের সাথে তুলনা করে কাকেও প্রহার করবে না কিংবা আঘাত করবে না –গৌতম বুদ্ধ
(৩৫)মৈত্রী দ্বারা ক্রোধকে জয় করবে, সাধুতার দ্বারা অসাধুকে জয় করবে, ত্যাগের দ্বারা ক্রোধকে জয় করবে ও সত্যের দ্বারা মিথ্যাকে জয় করবে –গৌতম বুদ্ধ
(৩৬)লোভী ও অহংকারী মানুষকে বিধাতা সবচাইতে বেশী ঘৃণা করে –জন রে
উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় উপদেশমুলক উক্তি বাণী শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ
বর্তমানে জনপ্রিয় তুর্কী ড্রামা সিরিজ হল দিরিলিস আরতুগ্রুল আজকে আমরা শেয়ার করবো আরতুগ্রুল গাজীর কিছু উক্তি।
উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় গাজী আরতুগ্রুল এর সেরা কিছু উক্তি বাণী শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ
পড়তে পারেন:-
মোটিভেশনাল বাণী উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো মোটিভেশনাল বাণী উক্তি । আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।
যার কথার চেয়ে কাজের পরিমান বেশী, সাফল্য তার কাছেই এসে ধরা দেয়। কারণ, যে নদী যত গভীর তার বয়ে যাওয়ার শব্দ তত কম।
➢ একজন জ্ঞানী জানেন যে তিনি কী জানেন না। আর একজন মূর্খ নিজেকে সবসময় সবজান্তা মনে করে।
➢ আজ পর্যন্ত কোন ভিক্ষুক দাতা বা স্বাবলম্বী হতে পারে নি। যে হাত নিতে অভ্যস্ত সে হাত কখনো দিতে পারে না।
➢ আমরা খ্যাতিমান হতে চাই। কিন্তু খ্যাতির জন্যে নীরব সাধনা ও প্রয়োজনীয় কষ্ট স্বীকার করি না। ফলে সাধনাও হয় না, খ্যাতির শীর্ষেও পৌঁছতে পারি না।
➢ ব্যক্তিগত খেয়াল বা আবেগ আর জীবনের লক্ষ্যকে এক করে ফেলবেন না। লক্ষ্যকে যখন সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবেন তখন তা আপনাকে আবেগের ঊর্ধ্বে নিয়ে যাবে।
➢ সুযোগের সাথে জড়িত ঝুঁকি গ্রহনে সাহসী হোন।
➢ যখনই আপনি অনুভব করবেন যে, আপনার শরীরের উপর নিজের নিয়ন্ত্রন রয়েছে, তখনই আপনি সুস্বাস্থ্যের সুপ্রভাতে উপনীত হবেন।
➢ নিরাময়ের জন্যে আপনার প্রথম প্রয়োজন এক প্রশান্ত মন।
➢ ‘সমস্যা’ শব্দটির পরিবর্তে ‘সম্ভাবনা’ শব্দটি বেশি ব্যবহার করুন।
➢ শৃঙ্খলা জীবনকে সমৃদ্ধ করে। লোহা ও চুম্বকের রাসায়নিক উপাদান এক হলেও সুশৃঙ্খল আণবিক বিন্যাসের কারণে চুম্বকের রয়েছে আকর্ষণী শক্তি যা লোহার নেই।
➢ ব্যর্থরা অবচেতনভাবে ব্যর্থতার সঙ্গে নিজেদের সংযুক্ত করে। সচেতনভাবে সাফল্যের সঙ্গে একাত্ম হলে সাফল্যই আপনার দিকে আকৃষ্ট হবে।
➢ সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ৪ গ্লাস পানি পানের অভ্যাস করুন। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে, সহজে পেটের কোন পীড়া হবে না।
➢ সহপাঠী বা প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্ক আর বন্ধুত্ব এক নয়। চেতনা ও আদর্শের মিল রয়েছে এমন কারো সঙ্গেই বন্ধুত্ব হতে পারে।
➢ কর্মস্থলে প্রতিযোগীকে সবসময় শ্রদ্ধা করুন। শক্তিশালী প্রতিযোগী আপনার মেধার সর্বোত্তম বিকাশে অনুঘটক হিসেবে কাজ করবে।
➢ শোষিতরা শোষিতের হাতেই সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়। যে কখনো সম্মান পায় নি সে জানে না অন্যকে কিভাবে সম্মান করতে হয়।
➢ আপনার সময় নেই– এ অজুহাত গ্রহনযোগ্য নয়। কারণ সময় কোন কাজে ব্যয় করবেন তা নির্ধারণের অধিকার আপনার রয়েছে।
➢ আত্মকেন্দ্রিকতা ও ‘আমারটা আগে’ এ দৃষ্টিভঙ্গি জীবনকে এক ক্লান্তিকর বোঝায় পরিণত করে। আর বিনয়, সহানুভূতি ও উপকার যত ক্ষুদ্রই হোক জীবনকে প্রাণবন্ত ও হাস্যোজ্জ্বল করে তোলে।
➢ নিয়ত বা অভিপ্রায় হচ্ছে মনের লাগাম। নিয়ত মনকে নিয়ন্ত্রন করে, দেহকে সঠিক পথে পরিচালিত করে, দেহ-মনে নতুন বাস্তবতার জন্ম দেয়।
➢ মুক্ত বিশ্বাস হচ্ছে সকল সাফল্য, সকল অর্জনের ভিত্তি। বিশ্বাসই রোগ নিরাময় করে, মেধাকে বিকশিত করে, যোগ্যতাকে কাজে লাগায়, দক্ষতা সৃষ্টি করে। ব্যর্থতাকে সাফল্যে আর অশান্তিকে প্রশান্তিতে রূপান্তরিত করে।
➢ সুন্দর প্রত্যাশা ও প্রত্যয় নিয়ে দিন শুরু করুন। ঘুম ভাঙতেই বলুন, শোকর আলহামদুলিল্লাহ/থ্যাঙ্কস গড বা প্রভু ধন্যবাদ, একটি নতুন দিনের জন্যে। দিনের সমাপ্তিও ঘটবে এইভাবে।
➢ যা করতে পারবেন না বা করবেন না, সে ব্যাপারে বিনয়ের সাথে প্রথমেই ‘না’ বলুন।
➢ কাউকে অভিনন্দন জানানোর সুযোগ পেলে আন্তরিকভাবে জানান।
➢ স্থান-কাল-পাত্র বুঝে হাসিমুখে কথা বলুন। হৃদয়ের আন্তরিকতা মুখের হাসিতে শতগুনে প্রস্ফুটিত হয়।
➢ প্রস্তুতি ছাড়া যাত্রা পথের কষ্টকে বাড়িয়ে দেয়। স্বপ্ন ও বিশ্বাস পথ চলার সে প্রস্তুতিরই সূচনা করে।
➢ প্রতিটি কাজ করার আগে অন্তত একবার নিজেকে জিজ্ঞেস করুন কাজটি আপনি কেন করবেন।
➢ নিজের কাছে নিজ সততা বজায় রাখুন। প্রতিটি কাজে আপনার পক্ষে যা করা সম্ভব, আন্তরিকতার সঙ্গে করুন।
➢ বুদ্ধিমান সবসময় কথা বা কাজের আগে চিন্তা করে। আর বোকারা চিন্তা করে (পস্তায়) কাজের পরে।
➢ একজন মানুষকে তার নাম ধরে সম্বোধন করুন। আলাপ-আলোচনায় একাধিকবার তার নাম উল্লেখ করুন।
➢ কাজ শেষ না হতে পারিশ্রমিক শোধ করবেন না।
➢ যে কোন সঙ্কটকে বিপদ না ভেবে নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন।
➢ দেহ হচ্ছে সেরা ওষুধ কারখানা। যখন যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকু ওষুধই সে তৈরি করে। আর এ ওষুধ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে পুরোপুরি মুক্ত।
➢ দায়িত্ব নিতে ভয় পাবেন না। তাহলেই নতুন কিছু শিখতে পারবেন।
➢ কাজে উদ্যোগী না হলে প্রতিটি কাজই অসম্ভব মনে হয়।
➢ ‘আমি এ বিষয়ে জানি না’ এ কথাটি বলতে কখনও ভয় পাবেন না।
➢ ‘আমি দুঃখিত’ কথাটি সব সময় আন্তরিকতার সাথে উচ্চারন করুন।
➢ দীর্ঘসূত্রিতা ও আলস্যকে প্রশ্রয় দেবেন না। যখন যা করা প্রয়োজন, তখনই তা করুন।
➢ প্রকৃতির সাথে একাত্ম হোন। প্রকৃতি মন, দেহ ও আত্মার মাঝে সব সময় ভারসাম্য এনে দেয়।
➢ নীরব মুহূর্তে প্রতিদিন অন্তত একবার করে বলুন, ‘আমি সাহসী’।
➢ একটি কাজ না করার পেছনে হাজারটি অজুহাত দেখানো যায়, কিন্তু কাজটি করার জন্যে একটি কারণই যথেষ্ট।
➢ জীবনে ব্যর্থতার প্রধান দুটি কারণ হচ্ছে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি এবং সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যের অভাব।
সমস্যায় পড়লেই সমাধানের জন্যে উৎকন্ঠিত হবেন না। সমস্যাকে তার প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মধ্যে ছেড়ে দিন। প্রতিটি সমস্যার মধ্যেই নতুন সম্ভাবনা লুকিয়ে থাকে।
➢ যে কোন ঘটনাকে সহজ ভাবে গ্রহন করাই হচ্ছে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি।
➢ প্রশান্ত মনই হচ্ছে শক্তির আসল ফল্গুধারা। মন প্রশান্ত হলে অন্তরের শক্তি জাগ্রত হয় এবং আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভবকে সম্ভব করে।
➢ প্রো-একটিভ হোন। প্রো-একটিভ মানুষের প্রতি অন্যরা আকৃষ্ট হয়। রি-একটিভ ব্যক্তি সবসময়ই মানুষের বিতৃষ্ণার কারণ হয়।
➢ কারও রুমে ঢোকার সময় আত্মপ্রত্যয়ের সাথে ঢুকুন।
➢ রাগান্বিত অবস্থায় কোন সিদ্ধান্ত নেবেন না।
➢ দৃষ্টিভঙ্গি বদলান জীবন বদলে যাবে।
➢ যার হারানোর কিছু নেই, তার ব্যাপারে সর্তক থাকুন।
➢ সাহসী ও ঝুঁকি গ্রহনে উৎসাহী হোন। সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। পেছনের দিকে তাকালে দেখবেন, কাজ করে অনুতপ্ত হওয়ার চেয়ে যে সুযোগ আপনি হাতছাড়া করেছেন, তা নিয়েই অনুতপ্ত হচ্ছেন বেশি।
➢ কান পেতে থাকুন। সুযোগ অনেক সময়ই দরজায় খুব আস্তে করে টোকা দেয়।
➢ হেসে কথা বলুন। এতে আপনি শুধু নিজেই আনন্দিত হবেন না, অন্যরাও খুশি হবে।
➢ দিনে কমপক্ষে ২০ বার বলুন– “আমি বেশ ভাল আছি।”
➢ কারও আশাকে নষ্ট করবেন না। হয়তো এই আশাই তার শেষ সম্বল।
➢ রাগ,অভিমান ও অভিযোগ বোকা ও দূর্বলরা করে। বুদ্ধিমানরা পরিস্থিতি পরিবর্তনে বুদ্ধি ও কৌশল প্রয়োগ করে।
➢ নিরাময়ের জন্য প্রয়োজন এক প্রশান্ত মন। আপনার মন ভালো তো সব ভালো।
➢ কোনো ঘটনার প্রেক্ষিতে সাথে সাথে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবেন না। একটু থামুন। লম্বা দম নিন। মনকে জিজ্ঞেস করুন,”এ মুহূর্তে আমার কি করণীয়?”
➢ প্রতিটি কাজ শুরু হয় শুন্য থেকে। ধাপে ধাপে তা পুর্ণতা পায়।
উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় মোটিভেশনাল বাণী উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ
তথ্যসূত্রঃ কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন