Archive

Category Archives for "Islamic Quote"

আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার উক্তি

আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার উক্তি

আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার উক্তি

★ হে আমার মহান মালিক আমায় তোমার দয়ায় ক্ষমা করুন।

 

★ ওগো আমার আল্লাহ আমায় ক্ষমা করেন।

 

★আপনি মহান প্রভু, আপনি দয়া করুন।

 

★ আপনারই কাছে সাহায্য চাই হে আমার মাবুদ।

 

★মাফ করো হে আল্লাহ আমায়,আমি যে বান্দা  গুনাগার।

 

★আপনি আমায় দয়া না করলে কে করবে আমায় ক্ষমা হে আল্লাহ দয়া করুন।

 

★হে মহান প্রভু সাহায্য চাই তোমার কাছে মহা দয়াময়।

 

★হে রহমানুর রহিম ক্ষমা করুন আমায়।

 

★তোমার সাহায্য ছাড়া আমি অসহায় হে দয়াময়।

 

★ইয়া আল্লাহ আমায় ক্ষমা করেন, আমি বড় পাপী।

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) এর উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

মেয়ে নিয়ে ইসলামিক উক্তি

মেয়ে নিয়ে ইসলামিক উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো মেয়ে নিয়ে ইসলামিক উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

মেয়ে নিয়ে ইসলামিক উক্তি

মেয়েকে নিয়ে ইসলামিক উক্তি

 

মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে কন্যা সন্তান মাতা-পিতার জন্য একটি বিশেষ শ্রেষ্ট নেয়ামত।

 

★যখন তাদের কাউকে কন্যা সন্তানের সুসংবাদ দেওয়া হয়, তখন তার মুখ অন্ধকার হয়ে যায় এবং অসহ্য মনস্তাপে ক্লিষ্ট হতে থাকে।তাকে শোনানো সুসংবাদের দুঃখে সে লোকদের কাছ থেকে মুখ লুকিয়ে থাকে। সে ভাবে, অপমান সহ্য করে তাকে থাকতে দেবে নাকি তাকে মাটির নিচে পুতে ফেলবে। শুনে রাখো, তাদের ফয়সালা খুবই নিকৃষ্ট। ’ (সুরা আন-নাহল, আয়াত : ৫৮-৫৯)

 

★হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, ‘রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘ওই স্ত্রী স্বামীর জন্য অধিক বরকতময়, যার দেন-মোহরের পরিমান কম হয় এবং যার প্রথম সন্তান হয় মেয়ে।’

 

★রাসূলুল্লাহ (সা.) আরো ইরশাদ করেন, ‘যার গৃহে কন্যা সন্তান জন্ম গ্রহন করল, অতঃপর সে তাকে (কন্যাকে) কষ্টও দেয়নি, তার ওপর অসন্তুষ্ট ও হয়নি এবং পুত্র সন্তানকে প্রাধান্য দেয়নি, তাহলে ওই কন্যার কারণে মহান আল্লাহ তায়ালা তাকে বেহেশতে প্রবেশ করাবেন।’ (মুসনাদে আহমদ, ১:২২৩)

 

★রাসূলুল্লাহ (সা.) আরো বলেছেন, ‘যে ব্যক্তির তিনটি কন্যা সন্তান হবে, এবং সে তাদেরকে এলেম-কালাম, আদব-কায়দা শিক্ষা দিবে, এবং যত্নের সঙ্গে প্রতিপালন করবে ও তাদের ওপর অনুগ্রহ করবে! সে ব্যক্তির ওপর অবশ্যই জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যাবে।’

 

★যে ব্যক্তির তিনটি কন্যা সন্তান বা তিনজন বোন আছে অথবা দু’জন কন্যা সন্তান বা বোন আছে। সে তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেছে এবং তাদের ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করেছে। তার জন্য রয়েছে জান্নাত।’ (জামে তিরমিযী, হাদীস ১৯১৬)

 

★যে ব্যক্তিকে কন্যা সন্তান লালন-পালনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে এবং সে ধৈর্যের সঙ্গে তা সম্পাদন করেছে সেই কন্যা সন্তান তার জন্য জাহান্নাম থেকে আড়াল হবে। (জামে তিরমিযী, হাদীস ১৯১৩)

 

সন্তান নিয়ে হাদিস

 

★যে ব্যক্তি দুইজন কন্যা সন্তানকে লালনপালন ও দেখাশুনা করল (বিয়ের সময় হলে ভালো পাত্রের কাছে বিবাহ দিল) সে এবং আমি জান্নাতে এরূপ একসঙ্গে প্রবেশ করব যেরূপ এ দুটি আঙুল। তিনি নিজের দুই আঙুল মিলিয়ে দেখালেন। (জামে তিরমিযী, হাদীস ১৯১৪)

 

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় মেয়ে নিয়ে ইসলামিক উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

 

পড়তে পারেন:-

সন্তান নিয়ে ইসলামিক উক্তি

সন্তান নিয়ে ইসলামিক উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো সন্তান নিয়ে ইসলামিক উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

 

সন্তান নিয়ে ইসলামিক উক্তি

 

সন্তান নিয়ে কোরআনের আয়াত

  • সন্তান-সন্ততি বান্দার প্রতি আল্লাহর উপহার। কারণ, সুসন্তান জীবনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সম্পদ। সন্তানকে মানবজীবনের সৌন্দর্য ও রূপ বলা হয়েছে পবিত্র কোরআনে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সম্পদ ও সন্তানাদি পবিত্র কোরআনে দুনিয়ার জীবনের সৌন্দর্য।’ (সুরা কাহাফ, আয়াত : ৪৩)

 

সন্তান লাভের বিষয়টিকে মহান আল্লাহ ‘দান’ বলেও আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যাকে খুশি তিনি সন্তান দান করেন এবং যাকে খুশি পুত্রসন্তান দান করেন। যাকে খুশি কন্যা ও পুত্র উভয়টি দান করেন। আর যাকে ইচ্ছে বন্ধ্যা করে দেন। নিশ্চয়ই তিনি সর্বজ্ঞ, ক্ষমতাশালী।’ (সুরা আশ-শুরা, আয়াত : ৪৯)

 

  • নিশ্চয়ই তোমাদের সম্পদ ও সন্তান ফিতনাস্বরূপ। আর আল্লাহর কাছে রয়েছে উত্তম প্রতিদান।
    (সুরা তাগাবুন, আয়াত : ১৫)

 

সন্তান নিয়ে কোরআনের আয়াত

 

যারা বলে, হে আমাদের প্রভু! আমাদের চক্ষু শীতলকারী স্ত্রী ও সন্তান দান করুন। আমাদের আল্লাহভীরু মানুষের নেতা নির্বাচিত করুন।
(সুরা ফুরকান, আয়াত : ৭৪)

 

 

  • পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যখন লোকমান তাঁর ছেলেকে বলল—সে ছিল তার কল্যাণকামী।’ (সুরা : লোকমান, আয়াত : ৩১)

 

‘আমি লোকমানকে প্রজ্ঞা দান করেছি।’ (সুরা : লোকমান, আয়াত : ১২)

 

  • ‘আমি মানুষকে তার মা-বাবার সঙ্গে সদাচরণের নির্দেশ দিয়েছি। মা সন্তানকে কষ্টের পর কষ্ট সহ্য করে গর্ভে ধারণ করে এবং তার দুধ ছাড়ানো হয় দুই বছরে। সুতরাং আমার প্রতি কৃতজ্ঞ হও এবং তোমার মা-বাবার প্রতিও কৃতজ্ঞ হও। প্রত্যাবর্তন তো আমার কাছেই।’ (সুরা : লোকমান, আয়াত : ১৪)

 

‘তোমার কণ্ঠস্বর নিচু করো। নিশ্চয়ই সুরের মধ্যে গাধার সুরই সর্বাপেক্ষা অপ্রীতিকর।’ (সুরা : লোকমান, আয়াত : ১৯)

 

  • আল্লাহ বলেন, ‘হে ছেলে! সালাত কায়েম করো, সৎকাজের নির্দেশ দাও এবং অসৎ কাজে নিষেধ করো। এটাই তো দৃঢ়সংকল্পের কাজ।’ (সুরা : লোকমান, আয়াত : ১৭)

 

‘প্রিয় পুত্র! ক্ষুদ্র বস্তুটি যদি সরিষা দানার পরিমাণও হয় এবং তা যদি থাকে শিলাগর্ভে বা আকাশে কিংবা মাটির নিচে আল্লাহ তাও উপস্থিত করবেন। আল্লাহ সূক্ষ্মদর্শী, সম্যক অবগত।’ (সুরা : লোকমান, আয়াত : ১৬)

 

  • ‘তোমার মা-বাবা যদি তোমাকে পীড়াপীড়ি করে আমার সঙ্গে শরিক করতে—যে বিষয়ে তোমার কোনো জ্ঞান নেই, তুমি তাদের আনুগত্য কোরো না। তবে পৃথিবীতে তাদের সঙ্গে বসবাস করবে সদ্ভাবে।’ (সুরা : লোকমান, আয়াত : ১৫)

 

‘অহংকার বশে তুমি কাউকে অবজ্ঞা কোরো না এবং পৃথিবীতে উদ্ধতভাবে বিচরণ কোরো না; নিশ্চয়ই আল্লাহ কোনো উদ্ধত অহংতারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা : লোকমান, আয়াত : ১৮)

 

  • ‘ইয়াকুবের কাছে যখন মৃত্যু এসেছিল, তখন কি তোমরা উপস্থিত ছিলে? সে যখন পুত্রদের জিজ্ঞাসা করেছিল, ‘আমার পরে তোমরা কিসের ইবাদত করবে? তারা তখন বলেছিল, আমরা আপনার ইলাহের এবং আপনার পিতৃপুরুষ ইবরাহিম, ইসমাঈল ও ইসহাকের ইলাহের ইবাদত করব। তিনি একমাত্র ইলাহ এবং আমরা তাঁর কাছেই আত্মসমর্পণকারী।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৩৩)

‘হে পুত্র! আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক কোরো না। নিশ্চয়ই শিরক অনেক বড় জুলুম।’ (সুরা লোকমান, আয়াত : ১৩)

 

  • ‘আর আমি মানুষকে মা-বাবার সঙ্গে সদাচরণ করার নির্দেশ দিয়েছি। তার মা কষ্টের পর কষ্ট ভোগ করে তাকে গর্ভধারণ করে। আর তার দুধ ছাড়া হয় দুই বছরে; সুতরাং আমার ও তোমার মা-বাবার প্রতি কৃতজ্ঞতা আদায় করো। আমার কাছেই তো ফিরে আসবে।’ (সুরা লোকমান, আয়াত : ১৪)

 

‘হে পুত্র, যদি তা (পাপ-পুণ্য) হয় সরিষার দানার সমান এবং তা থাকে পাথরের ভেতর অথবা আসমান জমিনের যে কোনো স্থানে, আল্লাহ তা উপস্থিত করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ সূক্ষ্মদর্শী।’ (সুরা লোকমান, আয়াত ১৬)

 

  • লোকমান (আ.) তাঁর সন্তানকে বলেন, ‘হে পুত্র! নামাজ আদায় করো।’ (সুরা লোকমান, আয়াত : ১৭)

হে পুত্র!…সৎ কাজের আদেশ দাও এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করো।’ (সুরা লোকমান, আয়াত : ১৭)

 

  • ‘হে পুত্র!…তোমার ওপর আসা বিপদে ধৈর্য ধারণ করো। নিশ্চয়ই এগুলো দৃঢ় সংকল্পের কাজ।’ (সুরা লোকমান, আয়াত : ১৭)

 

অহংকারবশত তুমি মানুষকে অবজ্ঞা কোরো না, পৃথিবীতে উদ্ধতভাবে বিচরণ কোরো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ উদ্ধত, অহংকারীকে পছন্দ করেন না। চলাফেরায় তুমি সংযত হও এবং স্বর নিচু রাখো। নিশ্চয়ই আওয়াজের ভেতর গাধার আওয়াজই সবচেয়ে শ্রুতিকটু।’ (সুরা লোকমান, আয়াত : ১৮-১৯)

 

সন্তান নিয়ে হাদিস

 

  • সন্তানের জীবন চলার গতিপথ নির্ণয় করেন তার পিতা-মাতা। তাঁদের আচরণ-উচ্চারণ ও শিক্ষা-দীক্ষা সন্তানকে সুপথে পরিচালিত করে। অথবা বিপথে ধাবিত করে। এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেক নবজাতক সুস্থ প্রকৃতি (সুবোধ ও সত্য গ্রহণের যোগ্যতা) নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। কিন্তু পরবর্তীতে তার পিতা-মাতা তাকে ইহুদি, অগ্নিপূজক ও খ্রিস্টানে পরিণত করে।’ (বুখারি ও মুসলিম)

 

উত্তম শিক্ষা ও উপদেশ দান সন্তানকে সুসন্তান হিসেবে গড়ে তোলার অন্যতম মাধ্যম। সন্তানের জন্য পিতা-মাতার সর্বোত্তম উপহার এটি। মহানবী (সা.) বলেন, ‘সন্তানকে দেওয়া পিতার সর্বোত্তম উপহার হলো শিষ্টাচার।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৫২)

 

  • সাহাবিরাও সন্তানদের উপদেশ দিতেন। প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দিতেন। ওমর (রা.) আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.)-কে বলেন, ‘বড়রা যতক্ষণ কথা বলেন, তুমি কথা বলবে না।’ (মুস্তাদরিক আলাস সাহিহাইন, হাদিস : ১৫৯৯)

 

সুসন্তান শুধু পার্থিব জীবনের সম্পদ নয়। পরকালীন জীবনের জন্যও তারা হবে কল্যাণের বাহক। রাসুল (সা.) বলেন, যখন মানুষ মারা যায়, তিনটি বিষয় ছাড়া তার অন্য সব আমলের দরজা বন্ধ হয়ে যায়। তা হলো সদকায়ে জারিয়াহ, এমন জ্ঞান মানুষ যার দ্বারা উপকৃত হয় এবং সুসন্তান যে তার জন্য দোয়া করে। (মুসলিম, হাদিস : ১৬৩১)

 

পড়তে পারেন:-

ম্যালকম এক্স এর উক্তি

ম্যালকম এক্স এর উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো ম্যালকম এক্স এর উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

ম্যালকম এক্স এর বানী

★যদি আপনার কোন সমালোচক না থাকে , তবে আপনার কোনও সাফল্য থাকবে না।- ম্যালকম এক্স

★আপনি আমাকে একজন পুঁজিবাদীকে দেখান, আমি আপনাকে একটি রক্তচোষা দেখাব।- ম্যালকম এক্স

★যখন ‘আমি’ প্রতিস্থাপন হয় ‘আমরা’ এর সঙ্গে, তখন অসুস্থতা সুস্থতা তে রুপ নেয়।- ম্যালকম এক্স

★মা শিশুদের প্রথম শিক্ষক। তিনি সন্তানকে যে বার্তাটি দেন, শিশুটি বিশ্বের কাছে সে বার্তাটি পৌঁছে দছে।- ম্যালকম এক্স

★শিক্ষা ভবিষ্যতের পাসপোর্ট, আগামীকাল নির্ভর করছে আপনি এইটাকে আজ কিভাবে প্রস্তুত করছেন।- ম্যালকম এক্স

★সত্যই নিপীড়িতদের পাশে রয়েছে।- ম্যালকম এক্স

★যেখানে ব্যালট কাজ করে নাহ, সেখানে বন্দুক করে।- ম্যালকম এক্স

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় ম্যালকম এক্স এর বানী শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

ব্যবসা নিয়ে ইসলামিক উক্তি

ব্যবসা নিয়ে ইসলামিক উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো ব্যবসা নিয়ে ইসলামিক উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

 

ব্যবসা নিয়ে ইসলামিক  বানী

 

 

★আল্লাহ্‌ ব্যবসাকে করেছেন হালাল আর সুধকে করেছেন হারাম ।
— সূরা আল বাকারাহ, আয়াতঃ ২৭৫

 

★যারা সুদ খায়, তারা কিয়ামতে দণ্ডায়মান হবে, যেভাবে দণ্ডায়মান হয় ওই ব্যক্তি, যাকে শয়তান আসর করে মোহাবিষ্ট করে দেয়। তাদের এ অবস্থার কারণ এই যে, তারা বলেছে ক্রয় বিক্রয়ও তো সুদ নেয়ারই মত। অথচ আল্লাহতায়ালা ক্রয়-বিক্রয় বৈধ করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন।’ (সুরা বাকারা ২৭৫)

 

★হে ঈমানদারগণ! তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না। কেবলমাত্র তোমাদের পরস্পরের সম্মতিক্রমে যে ব্যবসা করা হয় তা বৈধ।’ (সুরা নিসা ২৯)

 

★এমন লোকেরা যাদেরকে ব্যবসা-বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর স্মরণ থেকে, নামাজ কায়েম করা থাকে এবং যাকাত প্রদান করা থেকে বিরত রাখে না। তারা ভয় করে সেই দিনকে, যেদিন অন্তর ও দৃষ্টিসমূহ উল্টে যাবে।’ ( সুরা নূর ৩৭)

 

★পরিতাপ সে সব পরিমাণকারীদের জন্য, যারা লোকের কাছ থেকে পরিমাণে পুরোপুরিই গ্রহণ করে। কিন্তু তাদেরকে দেয়ার বেলায় পরিমাণে কম দেয়।’ (সুরা মুতাফফিফীন ১-৩)

 

★নগদ আদান-প্রদান ব্যতীত যে কোনো লেনদেন তা ছোট হোক আর বড় হোক মেয়াদসহ লিখতে কোনো বিরক্ত না হওয়া’ (২ সংখ্যক সূরা বাকারা আয়াতাংশ ২৮২)

 

★পরস্পর রাজি হয়ে ব্যবসা করা বৈধ’ (৪ সংখ্যক সূরা নিসা আয়াত ২৯)

 

★সেসব লোক, যাদের ব্যবসা- বাণিজ্য এবং ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর স্মরণ থেকে এবং সালাত কায়েম ও জাকাত প্রদান করা থেকে বিরত রাখে না, তারা ভয় করে সে দিনকে যেদিন তাদের অন্তর ও দৃষ্টি বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে’ (২৪ সংখ্যক সূরা আন নূর। আয়াত ৩৭)

 

★সালাত সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান করবে ও আল্লাহকে বেশি স্মরণ করবে যাতে তোমরা সফলকাম হও। ’ (৬২ সংখ্যক সুরা জুমুআ, আয়াত ১০)

 

ব্যবসা নিয়ে হাদিসের বাণী

 

★ক্বিয়ামতের দিন ব্যবসায়ীরা মহা অপরাধী হিসাবে উত্থিত হবে । তবে যারা আল্লাহ্‌কে ভয় কর
বে, নেকভাবে সততা ও ন্যায়নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করবে তারা ব্যতীত ।
— আল হাদিস (তিরমিযী ১২১০; ইবনু মাজাহ ২১৪৬)

 

★ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পূর্ণ বৈধ । কিন্তু অধিকাংশ ব্যবসায়ী মিথ্যা কসম করে । নিজের পণ্যের ব্যাপারে মিথ্যা মিথ্যা বিবরণ দেয় । এভাবে অধিকাংশ মানুষ গোনাহগার হয়ে যায় । আল্লাহর পানাহ! আল্লাহর পানাহ!
— হযরত মোহাম্মদ (সঃ)

 

★হযরত রাফে ইবনে খাদিজ (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা হুজুর (সা.)কে জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর নবী! মানুষের যাবতীয় উপার্জনের মধ্যে কোনটি সবচেয়ে পবিত্র? হুজুর (সা.) বললেন, মানুষ নিজ হাতে যা কামাই করে এবং হালাল ব্যবসার মাধ্যমে যা উপার্জন করে। (মেশকাত)

★হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করীম (সা.) বলেছেন, সত্যবাদী ও আমানতদার ব্যবসায়ী কিয়ামতের দিন নবী, সিদ্দিক এবং শহীদানদের সঙ্গে থাকবে।’ (তিরমিযি)

 

★হযরত আবু হোরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ বলেন- কারবারের দুই অংশীদারের কোন একজন যে পর্যন্ত খেয়ানতে লিপ্ত না হয় সে পর্যন্ত আমি তাদের সঙ্গেই অবস্থান করি। কিন্তু তাদের কেউ যখন খেয়ানত শুরু করে, তখন আমি তাদেরকে পরিত্যাগ করি। অন্য এক বর্ণনা মতে তখন তাদের মাঝখানে শয়তান এসে যায়। (আবু দাউদ)

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় ব্যবসা নিয়ে ইসলামিক উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

 

পড়তে পারেন:-

উস্তাদ নুমান আলী খান এর উক্তি

★আপনি যখন কুরআন তিলাওয়াতের স্বাদ হৃদয়ে আস্বাদন করতে শুরু করবেন, তখন বুঝবেন কোন সঙ্গীত আপনাকে সেই অসাধারণ অনুভূতি দিতে পারবে না। গান-বাদ্য হালাল নাকি হারাম এমন ফাতওয়া আপনি তখন আর খুঁজতে যাবেন না, গান-বাজনা আপনার কাছে স্রেফ অপ্রয়োজনীয় বাজে ব্যাপার বলে মনে হবে।- উস্তাদ নুমান আলী খান

★আপনার পাপগুলো আল্লাহর দয়ার চেয়ে বড় নয়।- উস্তাদ নুমান আলী খান

★অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস আপনাকে দাম্ভিক ও উদ্ধত করে তুলতে পারে এবং অতিরিক্ত নম্রতা আপনাকে এমন অযোগ্য করে তুলতে পারে যে আপনি কোন কাজই পূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন না। ইসলাম এই দুটোর মধ্যবর্তী একটি পথ।- উস্তাদ নুমান আলী খান

★আপনি যখন কাউকে সাহায্য করার সুযোগ পেয়ে থাকেন, তখন আনন্দিত হোন এইজন্য যে আল্লাহ ঐ ব্যক্তির দোয়ার সাড়া আপনার মাধ্যমেই দিচ্ছেন।- উস্তাদ নুমান আলী খান

★নোংরা ও বাজে ভাষা ব্যবহার করে সেসব লোকেরাই কথা বলে যাদের সুন্দর ভাষা ব্যবহার করে কথা বলার মতন যথেষ্ট জ্ঞান হয়নি অথবা বয়সের পরিপক্কতা আসেনি।- উস্তাদ নুমান আলী খান

★আপনি যদি ন্যায় বিচারে বিশ্বাসী হোন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই আখিরাতকে বিশ্বাস করতে হবে। কারণ, কেবলমাত্র এই দুনিয়াটা ন্যায় বিচারের ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয়।- উস্তাদ নুমান আলী খান

★জোর করে দেয়া বিয়েগুলো যে কতটা অ-ইসলামিক এবং নিষ্ঠুর সেই বিষয়ে আমাদের উচিত সমাজের মাঝে সশ্রদ্ধ ও উন্মুক্ত আলাপ-আলোচনা শুরু করা।- উস্তাদ নুমান আলী খান

★ইসলাম সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে দূর করার নির্দেশ দেয় না, বরং সংস্কৃতিকে অন্যায় ও অনৈতিক চর্চাগুলো থেকে মুক্ত রাখতে চায়।- উস্তাদ নুমান আলী খান

★আপনি যেসব জিনিস দেখছেন, যা শুনছেন এবং যেসব জায়গায় যাচ্ছেন তা আপনার চরিত্রের উপরে প্রভাব রাখবে না –এটা আপনি কিছুতেই ধরে নিতে পারেন না। এগুলো অবশ্যই আপনার চরিত্রকে প্রভাবিত করবে।- উস্তাদ নুমান আলী খান

★দ্বীনের নামে অন্যদেরকে অপদস্ত করা সেই ব্যক্তির অভ্যাস যে দ্বীনের প্রথম ফলটির স্বাদ আস্বাদন থেকে বঞ্চিত যা হলো বিনয়।- উস্তাদ নুমান আলী খান

★কুরআন আমাকে কী শেখায় জানেন? কুরআন আমাকে শেখায়, বিপুল ঐশ্বর্যশালী ব্যক্তি (ফেরাউন) জীবনে চরমভাবে ব্যর্থ হতে পারে এবং একজন গৃহহীন ব্যক্তি (ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম) পেতে পারেন মহাসাফল্য। কুরআন আমাকে শেখায় সাফল্যের সাথে ধন-সম্পদের এবং ব্যর্থতার সাথে দারিদ্রের কোনই সম্পর্ক নেই।- উস্তাদ নুমান আলী খান

Download full app from the link given below : https://play.google.com/store/apps/details?id=com.arefin.bani

ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক এর উক্তি

★অন্যদেরকে অপমান করাটা কখনই তাদের সংশোধন করার উপায় নয়, বরং এতে আরো বেশি ক্ষতি হয় এবং এই ব্যাপারটি প্রমাণ করে দেয় যে আমাদের নিজেদের দিকেই খেয়াল করা প্রয়োজন।-ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

★জীবনের প্রতিটি পরীক্ষা আমাদের জন্য হয় নির্মম অথবা উত্তম হয়, প্রতিটি সমস্যা আমাদেরকে হয় হয় গড়ে তোলে অথবা ভেঙ্গে চুরমার করে ফেলে। আমাদেরকেই বেছে নিতে হবে আমরা কি ক্ষতিগ্রস্তদের দলে ​নাকি জয়ীদের দলে অন্তর্ভুক্ত হতে চাই।- ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

★কখনো কখনো কোন ক্ষত সৃষ্টির সময়ে আমাদের যে কষ্ট হয়, তার চেয়েও বেশি কষ্ট হয় তার ক্ষমা করতে গিয়ে। কিন্তু তবুও, সেই ক্ষমাশীলতা ছাড়া আসলে কোন শান্তি পাওয়া যায় না।- ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

★সন্তানদের জন্য বিয়েকে সহজ করে দেয়া আমাদের জন্য ইবাদাত স্বরূপ। আর তাদের জন্য বিয়েকে কঠিন করে ফেলা একটি পাপ, যা অন্যান্য আরো অনেক পাপের জন্ম দেয়।- ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

★আপনি যখন একাকীত্ব অনুভব করবেন তখন নিজেকে স্মরণ করিয়ে দিবেন, আল্লাহ অন্য সবাইকে দূরে সরিয়ে নিয়েছেন যেন তখন আপনার অন্তরে শুধু তিনি থাকতে পারেন।- ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

★আল্লাহ যদি তার অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হওয়াকে নিষিদ্ধ করেই থাকেন, তাহলে যেসব মানুষ আপনার মাঝে হতাশা সৃষ্টি করে তাদের দ্বারা আক্রান্ত হতে নিজেকে প্রশ্রয় দিবেন না।- ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

★বিনয়ী হোন। আপনার অধিকারে যা আছে সেগুলো যেন আপনাকে এমন কথা না ভাবায় যে তারা চিরকাল আপনার কাছে রয়ে যাবে। আমাদের চেয়ে অনেক বেশি ছিলো এমন অনেক মানুষেরই এখন কিছুই নেই। আল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করুন।- ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

★রাগ থেকে দূরে থাকুন, এটা কেবল আপনাকেই যন্ত্রণা দেয়! আপনি যদি সঠিকই হোন, তবে রাগ করার কোন প্রয়োজন নেই। আর আপনি যদি ভুল হন, তাহলে রাগ করার কোন অধিকারই আপনার নেই।- ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

★যে কিছুই অর্জন করেনি তার প্রতি কেউ ঈর্ষান্বিত হয় না। যদি আপনার চারপাশে ঈর্ষার পরিমাণ বেশি হওয়া টের পান, বড় একটা হাসি দিন এবং আল্লাহকে ধন্যবাদ জানান যে আপনার এমন কিছু আছে যা অন্যদের নেই।-ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

★যদি সম্মানিত হতে চান, অন্যদেরকে সম্মান করতে শিখুন।- ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

★সবাই আপনার দুঃখ দেখে দুঃখী হবেনা এবং সবাই আপনার সুখ দেখে সুখী হবেনা। সুতরাং খেয়াল রাখুন কার কাছে আপনি আপনার ব্যক্তিগত কথাগুলো বলছেন।- ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

★সুখ খুঁজে বেড়াচ্ছেন? বলুন আপনার কী কী অভাব? পৃথিবীতে তো তারাই সবচাইতে বেশি প্রশান্ত হৃদয়ের যাদের সাথে তাদের স্রষ্টা আল্লাহর সম্পর্ক সবচাইতে ভালো।- ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

★একটি প্রোফাইল পিকচার আমাদের সম্পর্কে অনেক কথা বলে দেয়, বুঝিয়ে দেয় আমরা কীসের পক্ষে এবং কোন জিনিসের প্রচার করি। খুব খেয়াল করে ছবি বাছাই করুন।- ইসমাইল ইবনে মুসা মেঙ্ক

 

Download full app from the link given below : https://play.google.com/store/apps/details?id=com.arefin.bani

খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) এর উক্তি

খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) এর উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) এর উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) এর উক্তি ও বানী।

★আমি শহীদের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে শত শত যুদ্ধ করেছি, কেন আমি যুদ্ধে শহীদ হলাম না?-খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)

★আমি চাই আল্লাহর রাস্তায় নিহত হতে, আল্লাহ আমার মনের কথা জানেন।- খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)

★মানুষের চাওয়া এক রকম, আল্লাহর চাওয়া অন্য রকম।- খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)

★আল্লাহ যখন কোন বিষয় নির্ধারণ করেন, তখন এটি হয়ে যায়।- খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)

★কাপুরুষের চোখ কখনও ঘুমাতে পারে না।- খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)

★পৃথিবী মূর্খ দের ধ্বংস করে, কিন্তু বুদ্ধিমানরা পৃথিবীকে ধ্বংস করছে।- খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)

★যদি আবু বকর মারা যায় এবং উমার খলিফা হয়, তবে আমরা তার কথা মেনে চলব এবং তারই আনুগত্য করব।- খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)

★আপনি যদি সত্য হন তবে আপনি টিকে থাকতে পারবেন। আপনি যদি মিথ্যা বলেন তাহলে ধ্বংস হয়ে যাবে।- খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)

★যখন আমি যুদ্ধক্ষেত্রে থাকি, তখন এটি আমার কাছে বিবাহের রাতে কোন সুন্দরী নারীর সাথে রাত্রীযাপন চেয়ে বেশি পছন্দনীয়।- খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)

 

উপরে আপনাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) এর উক্তি শেয়ার করলাম। সামনে অন্য কোনো বিষয়ে উক্তি শেয়ার করবো। সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। ধন্যবাদ

download full app from the link given below : https://play.google.com/store/apps/details?id=com.arefin.bani

ইমাম মালিক এর উক্তি

ইমাম মালিক এর উক্তি – প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা আপনাদের জন্য শেয়ার করবো ইমাম মালিক এর উক্তি ও বানী। আশাকরছি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে আপনার শেয়ার করুন আপনার কাছের মানুষের সাথে। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আপনাকে। চলুন শুরু করি।

ইমাম মালিক এর বানী

★ইলম (জ্ঞান) আপনার কাছে এগিয়ে আসার কথা নয়, বরং আপনারই ‘ইলমের (জ্ঞানের) দিকে এগিয়ে যাওয়া উচিত।- ইমাম মালিক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★সুন্নাহ নূহ আলাইহিস সালামের জাহাজের মতন, যে এতে পা রাখল সে মাগফিরাত লাভ করলো, যে এ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলো সে ডুবে গেলো।- ইমাম মালিক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★যে কাজটি আল্লাহর জন্য (আন্তরিকতার সাথে) করা হয় সেটিই রয়ে যায়।- ইমাম মালিক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★নিশ্চয়ই আমি একজন মানুষ, আমি ভুলও করতে পারি এবং সঠিকও হতে পারি। সুতরাং, আমার মতামতের মধ্যে যা কিছু কুরআন এবং সুন্নাহর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হয় তা গ্রহণ করুন এবং যা কিছু কুরআন এবং সুন্নাহর সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ হয় তা এড়িয়ে যান।- ইমাম মালিক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★ততদিন পর্যন্ত আমি ফাতওয়া দেয়া শুরু করিনি, যতদিন না পর্যন্ত ৭০ জন (আলেম) বলেছিলেন আমি সেই কাজের উপযুক্ত।- ইমাম মালিক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★প্রচুর পরিমাণে আলোচনার মাঝে জ্ঞান নির্ভর করে না, বরং জ্ঞান হলো এমন আলো যা আল্লাহ অন্তরের মাঝে স্থাপন করে দেন।- ইমাম মালিক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★আমি একটা বিষয়ে দশ বছর ধরে গবেষণা করছি কিন্তু এখনো মনস্থির করতে পরিনি।- ইমাম মালিক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★রাসূলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সাহাবীরা বিভিন্ন দূরবর্তী অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছিলেন, প্রত্যেকের কাছে জ্ঞান সঞ্চিত ছিলো। তুমি যদি একটি মত অনুসরণে জবরদস্তি করো তাহলে ফিতনা সৃষ্টি করবে।- ইমাম মালিক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★কাউকে কোন বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তার জান্নাত ও জাহান্নাম সম্পর্কে চিন্তা করা উচিত এবং জবাব দেয়ার আগে তার আখিরাতের মুক্তি সম্পর্কে ভাবা উচিত।- ইমাম মালিক (রাহিমাহুল্লাহ)

 

download full app from the link given below : https://play.google.com/store/apps/details?id=com.arefin.bani

ইসলামিক উক্তি

★আল্লাহর শপথ! যদি আমি না খেয়ে সারাদিন রোযা রাখি, সারারাত না ঘুমিয়ে সলাতে দাঁড়িয়ে থাকি, আমার সমস্ত সম্পদ আল্লাহর পথে ব্যয় করি; এরপর যদি যারা আল্লাহকে মেনে চলেন এমন মানুষদের প্রতি অন্তরে ভালোবাসা না রেখে এবং যারা আল্লাহর অবাধ্য তাদের প্রতি অন্তরে ঘৃণা না রেখে মারা যাই ; সেই কাজগুলো আমাকে একটুও উপকৃত করবে না।- উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)

 

★গ্রীষ্মের উত্তপ্ত দিনগুলোতে সাওম পালন করা এবং রাতের বেলা সলাতে দাঁড়িয়ে থাকা ছাড়া এই পৃথিবীর আর কোন কিছুকে ছেড়ে যেতে আমি দুঃখবোধ করি না।- উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)

 

★কোন গাইর-মাহরাম নারীর সাথে কখনো একাকী অবস্থান করবেন না, আপনি যদি তাকে কেবল কুরআন শেখাতে যান, তবুও না।- উমার বিন আবদুল আজিজ (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★তুমি যদি পারো তো একজন আলেম হও। যদি তা না পারো তবে দ্বীনের জ্ঞানের একজন ছাত্র হও। যদি তা না পারো, তাহলে তাদের প্রতি ভালোবাসা দেখাও। যদি তুমি তা-ও না পারো, তাহলে (অন্ততপক্ষে) তাদের ঘৃণা করো না। – উমার বিন আবদুল আজিজ (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★যে ব্যক্তি জ্ঞান ছাড়াই আমল করে সে উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি করে।- উমার বিন আবদুল আজিজ (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★নিজেকে আল্লাহর রাহমাতসমূহের কথা বেশি করে স্মরণ করিয়ে দিন, কেননা যিনি বেশি বেশি স্মরণ করেন তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার সম্ভাবনাও বেশি থাকে।- উমার বিন আবদুল আজিজ (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★আমি কখনোই কামনা করিনি যে সাহাবায়ে কিরামের মধ্যে মতানৈক্য না থাক। তাদের মতানৈক্য রহমতস্বরূপ।-উমার বিন আবদুল আজিজ (রাহিমাহুল্লাহ)

 

★দুনিয়া নিয়ে দুঃশ্চিন্তা করা অন্তর হলো অন্ধকারাচ্ছন্ন, আখিরাত নিয়ে দুঃশ্চিন্তা করা অন্তর হলো আলোকিত।- উসমান ইবনে আফ্‌ফান (রাঃ)

 

★ অন্তরসমূহ যদি পরিশুদ্ধ হয় তাহলে আল্লাহর গ্রন্থ কুরআনুল কারীমে তাদের তৃষ্ণা কখনো সম্পূর্ণ মিটবে না।- উসমান ইবনে আফ্‌ফান (রাঃ)

 

★আপনার বলা কথাগুলোই প্রকাশ দিবে আপনার অন্তরের গভীরে কী আছে।- আব্দুল কাদির জিলানী

 

★যখন কোন বান্দা আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, সেটা আসলে কেবল মুখে উচ্চারিত কোন বিষয় থাকে না, বরং আল্লাহর করুণা ও রাহমাত প্রাপ্তির কৃতজ্ঞতা স্বীকার অন্তর থেকেও করা হয়।- আব্দুল কাদির জিলানী

 

★নিজের কল্যাণের স্বার্থে এবং আযাব থেকে রেহাই পেতে যথাসম্ভব কম কথা বল। তুমি তোমার আমলনামার পাতাগুলো আড্ডাবাজি দিয়ে পূর্ণ করো না। কেননা, চূড়ান্ত হিসাব-নিকাশের দিনে যে বিষয়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে তা হল তোমার জীবনে আল্লাহকে স্মরণ করার মুহূর্তগুলো।- আব্দুল কাদির জিলানী