জুতা বিষয়ক – মাকিদ হায়দার
বাবা হরিপদ,
চিঠি পাইবামাত্র জুতা কিনিবা,
আমি জানি তোমার পদযুগলে কোন জুতা নাই
জুতা ছাড়া ঢাকা শহরে তুমি চলাফেরা
করিতেও পারিবেনা।
শুনিলাম জুতার দাম আগের মত নাই
আরো শুনিলাম ঢাকা শহরের
একদল লোক
সারা বছরই
রাস্তায়, খাল-খন্দক কাটিতে পছন্দ করে
তাই ভয় হয় তুমি যদি
সেই খানা-খন্দকে একবার পড়িয়া যাও
তোমাকে ডাঙ্গায় তুলিবার মতো লোকজন আজকাল
নাই বলিলেই চলে
তাই তোমাকে বলিতেছি তুমি দুই জোড়া জুতা কিনিবা।
একজোড়া তোমার জন্য
আরেক জোড়া মুক্তিযুদ্ধের নামে।
মুক্তিযুদ্ধ যেন সেই জুতা পায়ে দিয়া তোমার সাথেই
আমাদের দোহার পাড়ার বাড়ীতে একবার আসিয়া
বেড়াইয়া যায়।
ইতি
তোমার মা।
বাংলাদেশের কবিতা
- ঊনসত্তরের ছড়া-১ আল মাহমুদ
- চুয়াত্তরের প্রসব যন্ত্রনা এবং – রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ
- মেঘনা পাড়ের ছেলে – আহসান হাবীব
- তিনি এসেছেন ফিরে – শামসুর রাহমান
- কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প – রুদ্র মুহান্মদ শহীদুল্লাহ
- আমি আজ কারো রক্ত চাইতে আসিনি – নির্মলেন্দু গুণ
- অভিমানের খেয়া – রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ
- বাতাসে লাশের গন্ধ – রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
- স্বাধীনতা, উলঙ্গ কিশোর – নির্মলেন্দু গুণ
- আমার জলেই টলমল করে আঁখি – নির্মলেন্দু গুণ
- কথা ছিলো সুবিনয় – রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ
- স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো – নির্মলেন্দু গুণ
- এই মাতোয়ালা রাইত – শামসুর রাহমান
- রাষ্ট্রপ্রধান কি মেনে নেবেন? – শহীদ কাদরী